মাজেদুল
ইসলাম
নামের
প্রতিবেশী
বলেন,
দাদির
প্রতি
লিজন
মিয়ার
এমন
আচরণ
পুরো
গ্রামের
জন্য
লজ্জার।
এ
বয়সে
একজন
মানুষকে
এভাবে
বের
করে
দেওয়া
অমানবিক।
ধানখোলা
ইউনিয়ন
পরিষদের
(ইউপি)
সাবেক
চেয়ারম্যান
আখেরুজ্জামান
বলেন,
ঘটনাটি
নজরে
এসেছে।
খোঁজখবর
নিয়ে
প্রয়োজনীয়
ব্যবস্থা
নেওয়া
হবে।
সমাজকল্যাণ
অধিদপ্তরের
মাধ্যমে
বয়স্ক
ভাতা,
অস্থায়ী
আশ্রয়
ও
আইনি
সহায়তার
বিষয়টিও
বিবেচনায়
আনার
কথা
বলা
হয়েছে।
নিগারন
নেছার
মেয়ের
স্বামী
সদর
আলী
বলেন,
দ্রুত
প্রশাসনিক
হস্তক্ষেপের
মাধ্যমে
নিগারন
নেছার
নিরাপদ
আশ্রয়,
ন্যায্য
অধিকার
ও
মানবিক
মর্যাদা
নিশ্চিত
করা
হোক।
শেষ
বয়সে
যেন
তাঁকে
আর
পথে
পথে
ঘুরতে
না
হয়।
এডমিন 













