০৪:৪০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ছোট মেয়ের জানাজায় অংশ নিতে পারেননি বেলাল হোসেন, বড় মেয়েকেও দেখতে পেলেন না

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:২১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫
  • 5

বেলাল
হোসেন
লক্ষ্মীপুর
সদর
উপজেলার
ভবানীগঞ্জ
ইউনিয়নের
চরমনসা
গ্রামের
সূতারগোপ্তা
এলাকার
বাসিন্দা।
তিনি
ওই
ইউনিয়নের
বিএনপির
সহসাংগঠনিক
সম্পাদক।
১৯
ডিসেম্বর
গভীর
রাতে
তাঁর
বাড়িতে
আগুন
লাগার
পর
থেকে
তিনি
দাবি
করছেন,
ঘরের
দরজায়
কেউ
বাইরে
থেকে
তালা
লাগিয়ে

পেট্রল
ঢেলে
নাশকতার
জন্যই
আগুন
দিয়েছে।

আগুনের
ঘটনার
সময়
পাকা
ভিটির
লম্বাটে
বড়
চৌচালা
টিনের
পাশাপাশি
তিনটি
কক্ষে
বেলাল
হোসেন,
তাঁর
স্ত্রী
নাজমা
বেগম,
তিন
মেয়ে

দুই
ছেলে
ঘুমাচ্ছিলেন।
বেলাল
স্ত্রী,
চার
বছর
বয়সী
ছেলে
নাজমুল
ইসলাম,
চার
মাস
বয়সী
নজরুল
ইসলাম,
বড়
মেয়ে
সালমা
আক্তার
এবং
মেজ
মেয়ে
সামিয়া
আক্তারকে
ঘরের
টিনের
বেড়া
উঁচু
করে
কোনো
রকমে
বের
করতে
পেরেছিলেন।

সূতারগোপ্তা
বাজারের
সার

কীটনাশক
ব্যবসায়ী
বেলাল
হোসেন
ঘটনার
পর
থেকে
সদর
হাসপাতালে
চিকিৎসাধীন
ছিলেন।
বুধবার
হাসপাতাল
থেকে
ছাড়া
পেয়েছেন।
বিকেলে
বেলাল
হোসেন
প্রথম
আলোকে
বলেন,
‘আজ
ছোট
মেয়েটার
কবর
দেখলাম।
কাল
(বৃহস্পতিবার)
ঢাকায়
বড়
মেয়েটারে
দেখতে
যাব।
চোখ
খুইল্যা
বাপরে
দেখলে
মেয়েটা
একটু
শান্তি
পাব।’

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

অস্ত্রধারীদের বিষয়ে ব্যবস্থা না নিলে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না

ছোট মেয়ের জানাজায় অংশ নিতে পারেননি বেলাল হোসেন, বড় মেয়েকেও দেখতে পেলেন না

আপডেট সময়ঃ ১২:০৩:২১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫

বেলাল
হোসেন
লক্ষ্মীপুর
সদর
উপজেলার
ভবানীগঞ্জ
ইউনিয়নের
চরমনসা
গ্রামের
সূতারগোপ্তা
এলাকার
বাসিন্দা।
তিনি
ওই
ইউনিয়নের
বিএনপির
সহসাংগঠনিক
সম্পাদক।
১৯
ডিসেম্বর
গভীর
রাতে
তাঁর
বাড়িতে
আগুন
লাগার
পর
থেকে
তিনি
দাবি
করছেন,
ঘরের
দরজায়
কেউ
বাইরে
থেকে
তালা
লাগিয়ে

পেট্রল
ঢেলে
নাশকতার
জন্যই
আগুন
দিয়েছে।

আগুনের
ঘটনার
সময়
পাকা
ভিটির
লম্বাটে
বড়
চৌচালা
টিনের
পাশাপাশি
তিনটি
কক্ষে
বেলাল
হোসেন,
তাঁর
স্ত্রী
নাজমা
বেগম,
তিন
মেয়ে

দুই
ছেলে
ঘুমাচ্ছিলেন।
বেলাল
স্ত্রী,
চার
বছর
বয়সী
ছেলে
নাজমুল
ইসলাম,
চার
মাস
বয়সী
নজরুল
ইসলাম,
বড়
মেয়ে
সালমা
আক্তার
এবং
মেজ
মেয়ে
সামিয়া
আক্তারকে
ঘরের
টিনের
বেড়া
উঁচু
করে
কোনো
রকমে
বের
করতে
পেরেছিলেন।

সূতারগোপ্তা
বাজারের
সার

কীটনাশক
ব্যবসায়ী
বেলাল
হোসেন
ঘটনার
পর
থেকে
সদর
হাসপাতালে
চিকিৎসাধীন
ছিলেন।
বুধবার
হাসপাতাল
থেকে
ছাড়া
পেয়েছেন।
বিকেলে
বেলাল
হোসেন
প্রথম
আলোকে
বলেন,
‘আজ
ছোট
মেয়েটার
কবর
দেখলাম।
কাল
(বৃহস্পতিবার)
ঢাকায়
বড়
মেয়েটারে
দেখতে
যাব।
চোখ
খুইল্যা
বাপরে
দেখলে
মেয়েটা
একটু
শান্তি
পাব।’