রাজনীতিতে
যেকোনো
ভুলের
সঠিক
চিকিৎসা
সম্ভব
কেবল
ভোটের
আদালতে।
জীবনের
শেষলগ্নে
খালেদা
জিয়া
দেখে
গেলেন,
বাংলাদেশ
আবার
গণতন্ত্রের
প্রাথমিক
শর্ত
হিসেবে
নির্বাচনী
পথে
ফিরে
এসেছে।
আসন্ন
নির্বাচনের
মধ্য
দিয়ে
বাংলাদেশ
যদি
প্রকৃতেই
গণতন্ত্রের
পথে
এক
ধাপ
এগোয়,
সেই
কৃতিত্বের
বড়
একাংশ
দিতে
হবে
খালেদা
জিয়াকেও।
গণতন্ত্র
ও
নির্বাচনের
প্রতি
অনমনীয়
অঙ্গীকারের
বাইরে
বাংলাদেশের
জন্য
সম্ভবত
তাঁর
রেখে
যাওয়া
আরেকটা
বার্তা
হলো
দক্ষিণ
এশিয়ায়
এই
দেশের
যে
বিশেষ
ভৌগোলিক
অবস্থান,
তাতে
এখানে
শক্তিশালী
নেতৃত্বের
প্রয়োজন।
আন্তরাষ্ট্রীয়
সম্পর্কে
তিনি
হেলে
পড়া
কূটনৈতিক
মডেলের
বিপক্ষে
ছিলেন।
এটাও
দেশের
মানুষের
তাঁকে
পছন্দ
করার
বড়
এক
কারণ
ছিল।
বাংলাদেশকে
যারাই
বন্ধু
হিসেবে
দেখতে
চাইবে,
তাদের
এই
বাংলাদেশকে
বোঝা
দরকার।
খালেদা
বলতেন,
বাংলাদেশের
বাইরে
তাঁর
কোনো
ঠিকানা
নেই।
এই
উক্তির
ভেতর
যে
রাজনৈতিক
আদর্শ,
সাহস
ও
শক্তির
প্রকাশ
রয়েছে,
কার্যত
সেটাই
বাংলাদেশ।
তিনি
বাংলাদেশের
মতোই
দক্ষিণ
এশিয়ায়
সাহসের
প্রতীক
ছিলেন।
এ
রকম
সাহসই
বাংলাদেশের
অস্তিত্বের
শর্ত।
[৩১
ডিসেম্বর
২০২৫
প্রথম
আলোর
ছাপা
সংস্করণে
এ
লেখা
নীতিতে
দৃঢ়
খালেদা
জিয়া
ছিলেন
অন্তর্ভুক্তিমূলক–এ
শিরোনামে
প্রকাশিত
হয়েছে।]
এডমিন 













