গোলাম
কাদেরের
অনুসারী
ও
শুভপুর
ইউনিয়ন
বিএনপির
সাবেক
সাংগঠনিক
সম্পাদক
আহসান
হাবিব
প্রথম
আলোকে
বলেন,
‘কামরুল
হুদার
অনুসারী
শুভপুর
ইউনিয়ন
বিএনপির
আহ্বায়ক
মুস্তাফিজুর
রহমান
ও
সদস্যসচিব
আবদুল
মতিনের
নেতৃত্বে
এ
হামলা
চালিয়ে
সভাটি
পণ্ড
করা
হয়।
দলীয়
কার্যালয়টির
ব্যানারে
কামরুল
হুদার
ছবি
না
থাকায়
ব্যানারগুলো
ছিঁড়ে
ফেলা
হয়।
এ
সময়
বাধা
দিলে
হামলাকারীরা
আমাকে
ও
স্থানীয়
বিএনপি
নেতা
বাচ্চুকে
লাঞ্ছিত
করে।’
তবে
কামরুল
হুদার
অনুসারী
আবদুল
মতিনের
দাবি,
‘যাঁরা
সেখানে
সভা
করছিলেন,
তাঁরা
বিএনপির
কেউ
নন।
আওয়ামী
লীগের
লোকজন
ওই
সভার
আয়োজন
করছিল।
তবে
আমরা
ব্যানার
ছিঁড়িনি।
জিয়াউর
রহমান,
খালেদা
জিয়া
ও
তারেক
রহমানের
ছবি
থাকায়
আমরা
সেটি
খুলে
ফেলেছি
মাত্র।
নিয়মের
বাইরে
ব্যানার
লাগিয়ে
তাঁদের
প্রোগ্রাম
আয়োজনের
অনুমতি
দিয়েছে
কে?
চৌদ্দগ্রামে
বিএনপির
যেকোনো
অনুষ্ঠানে
উপজেলা
বিএনপির
আহ্বায়কের
ছবি
থাকবে—এটাই
স্বাভাবিক।
আহ্বায়কের
ছবি
না
থাকা
দলীয়
শৃঙ্খলা
পরিপন্থী।
আমরা
তাদের
ওপর
কোনো
হামলা
করিনি।’
এ
ঘটনায়
আজ
সকাল
পর্যন্ত
থানায়
কোনো
লিখিত
অভিযোগ
দেওয়া
হয়নি
বলে
জানান
চৌদ্দগ্রাম
থানার
ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা
(ওসি)
হেলাল
উদ্দীন।
তিনি
বলেন,
লিখিত
অভিযোগ
পেলে
পুলিশ
ঘটনা
তদন্ত
করে
দেখবে।