উল্টো
দিকে
মেয়েরা
জিতে
চলেছেন।
তাঁরা
মাঠে
নামেন
আর
দেশের
মানুষকে
ভাসান
জয়ের
আনন্দে।
তাই
এখন
সময়
এসেছে
অন্যদিকে
তাকানোর।
নারী
দল
যা
করেছে,
তা
শুধু
খেলাধুলার
জয়
নয়,
এটি
এক
জাতীয়
গৌরব।
তাঁরা
যা
দিয়েছেন,
সমান
সুযোগ,
সম্মান
আর
পরিকল্পনা
করতে
হবে
তাঁদের
নিয়ে।
মেয়েদের
চাহিদাগুলো
পূরণ
করা
গেলে
তাঁরা
একদিন
বিশ্বকাপেও
নিয়ে
যেতে
পারেন
বাংলাদেশকে।
নারী
দল
সাফ
চ্যাম্পিয়নশিপ
জেতার
পর
দু–একটি
প্রতিষ্ঠান
এগিয়ে
এলেও
যতটা
আশা
করা
হয়েছিল,
তেমন
স্পনসর
আসেনি।
লিগ
আয়োজন
করতে
গেলে
দেখা
যায়
স্পনসর–খরা।
পুরুষদের
ধারাবাহিক
ব্যর্থতার
পরও
স্পনসর
আসে।
মেয়েদের
লিগ
হয়
নামমাত্র
বাজেটে।
পুরুষ
লিগে
বাজেট
থাকে
মেয়েদের
চেয়ে
কয়েক
গুণ
বেশি
এবং
প্রচারণায়ও
অনেক
এগিয়ে
পুরুষ
লিগ।
তারপরও
মেয়েরা
কীভাবে
এত
সাফল্য
পাচ্ছেন?
এই
প্রশ্নের
একটাই
উত্তর,
বাংলাদেশ
নারী
ফুটবলের
সাফল্যের
পেছনে
রয়েছে
বাফুফের
দীর্ঘমেয়াদি
অনুশীলন।
২০১৬
সাল
থেকে
বাফুফে
ভবনে
নারী
দলকে
একটানা
নিবিড়
আবাসিক
অনুশীলনে
রাখা
হয়েছে।
ঘরোয়া
লিগ
না
থাকলেও
নিজেদের
মধ্যে
বোঝাপড়া,
ফিটনেস
ও
ট্যাকটিক্যাল
দক্ষতায়
এগিয়ে
গেছেন
বাংলাদেশের
মেয়েরা।
দক্ষিণ
এশিয়ায়
এভাবে
কেউ
নারী
ফুটবলারদের
একটানা
অনুশীলনে
রাখে
না।