১২:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জনরাষ্ট্র গড়ে তোলার রাজনীতি পুষ্ট হতে থাকবে

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ০৬:৩১:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
  • 4

প্রথম
আলো
:


মব,
চরিত্রহনন,
নারীর
অমর্যাদা,
মাজার
ভাঙাসহ
নানা
প্রবণতা
গত
এক
বছরে
লক্ষণীয়
হয়ে
উঠছে।



হাসনাত
কাইয়ূম
:
এর
সবই
একই
রোগের
নানামুখী
বহিঃপ্রকাশ।
সমাজে
যখন
কোনো
বড়
ধরনের
আলোড়ন
তৈরি
হয়
এবং
যখন
কোনো
একক
মতবাদ
বা
চিন্তা

ঘটনার
ওপর
নিরঙ্কুশ
প্রভাব
বিস্তার
করতে
ব্যর্থ
হয়,
তখন
সমাজের
নানা
শক্তি
এর
নানা
ধরনের
ব্যাখ্যা

করণীয়
হাজির
করে।
এবারের
গণ–অভ্যুত্থানকে
কেউ
কেউ
অভ্যুত্থান,
আবার
কেউ
কেউ
বিপ্লব
বলে
আখ্যায়িত
করেছেন।
আমাদের
সমাজের
বিপ্লবী
রূপান্তরের
জন্য
কাজ
করে
এমন
দুই
ধারার
মধ্যে
একটি
ছিল
মার্ক্সবাদী
বিপ্লবীধারা,
আরেকটি
ধর্মীয়
বিপ্লবীধারা।
লক্ষণীয়
বিষয়
হলো
এবারের
অভ্যুত্থানে
মার্ক্সবাদী
বিপ্লবীধারা
প্রায়
অদৃশ্য,
বিপরীতে
দোর্দণ্ড
প্রতাপে
জায়গা
দখল
করেছে
চরম
ডানপন্থী
ধারা।
স্বাভাবিকভাবেই
এদের
একটি
অংশ
মনে
করছে,
এই
অভ্যুত্থান
বিপ্লবে
রূপ
নিতে
পারত;
কিন্তু
‘সাংবিধানিক
প্রতিবিপ্লবীরা’
একে
রুখে
দিয়েছেন।
তাই
তাঁদের
দায়িত্ব
হলো
সমাজে
বিপ্লবী
উত্তেজনা
জিইয়ে
রাখা।
সে
জন্য
তাঁরা
কখনো
নারী,
কখনো
মাজার,
কখনো–বা
মব
আকারে
প্রতিপক্ষের
ওপরে,
অঞ্চলের
বিরুদ্ধে,
ব্যক্তি
বা
দলের
বিরুদ্ধে
এমন
সব
কর্মকাণ্ড
করে
যাচ্ছেন,
যাতে
সমাজে
অস্থিরতা
এবং
দলগুলোর
মধ্যে
স্পষ্ট
মেরুকরণ
ত্বরান্বিত
হয়।
সরকারের
ভেতরের
কারও
কারও
প্রচ্ছন্ন
মদদে
কেউ
কেউ
তাত্ত্বিকভাবে,
আবার
কেউ
রাজনীতির
মাঠে
এসব
উসকানি
এবং
উত্তেজনা
ছাড়ানোর
কাজে
সহায়তা
দিয়ে
যাচ্ছেন।
আশার
কথা
হলো,
রাজনৈতিক
দলগুলোর
অনেকে
না
চাইলেও
মানুষ
তার
স্বাভাবিক
কাণ্ডজ্ঞান
দিয়ে
সংস্কারের
রাজনীতিকে
গ্রহণ
করে
নিয়েছে।
ফলে
এসব
উত্তেজনা
ছড়ানোর
উদ্যোগ

পর্যন্ত
তেমন
কোনো
গ্রহণযোগ্যতা
পায়নি।

ট্যাগঃ

মেঘনার পানি বাড়ায় দুর্ভোগে লক্ষাধিক মানুষ

জনরাষ্ট্র গড়ে তোলার রাজনীতি পুষ্ট হতে থাকবে

আপডেট সময়ঃ ০৬:৩১:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫

প্রথম
আলো
:


মব,
চরিত্রহনন,
নারীর
অমর্যাদা,
মাজার
ভাঙাসহ
নানা
প্রবণতা
গত
এক
বছরে
লক্ষণীয়
হয়ে
উঠছে।



হাসনাত
কাইয়ূম
:
এর
সবই
একই
রোগের
নানামুখী
বহিঃপ্রকাশ।
সমাজে
যখন
কোনো
বড়
ধরনের
আলোড়ন
তৈরি
হয়
এবং
যখন
কোনো
একক
মতবাদ
বা
চিন্তা

ঘটনার
ওপর
নিরঙ্কুশ
প্রভাব
বিস্তার
করতে
ব্যর্থ
হয়,
তখন
সমাজের
নানা
শক্তি
এর
নানা
ধরনের
ব্যাখ্যা

করণীয়
হাজির
করে।
এবারের
গণ–অভ্যুত্থানকে
কেউ
কেউ
অভ্যুত্থান,
আবার
কেউ
কেউ
বিপ্লব
বলে
আখ্যায়িত
করেছেন।
আমাদের
সমাজের
বিপ্লবী
রূপান্তরের
জন্য
কাজ
করে
এমন
দুই
ধারার
মধ্যে
একটি
ছিল
মার্ক্সবাদী
বিপ্লবীধারা,
আরেকটি
ধর্মীয়
বিপ্লবীধারা।
লক্ষণীয়
বিষয়
হলো
এবারের
অভ্যুত্থানে
মার্ক্সবাদী
বিপ্লবীধারা
প্রায়
অদৃশ্য,
বিপরীতে
দোর্দণ্ড
প্রতাপে
জায়গা
দখল
করেছে
চরম
ডানপন্থী
ধারা।
স্বাভাবিকভাবেই
এদের
একটি
অংশ
মনে
করছে,
এই
অভ্যুত্থান
বিপ্লবে
রূপ
নিতে
পারত;
কিন্তু
‘সাংবিধানিক
প্রতিবিপ্লবীরা’
একে
রুখে
দিয়েছেন।
তাই
তাঁদের
দায়িত্ব
হলো
সমাজে
বিপ্লবী
উত্তেজনা
জিইয়ে
রাখা।
সে
জন্য
তাঁরা
কখনো
নারী,
কখনো
মাজার,
কখনো–বা
মব
আকারে
প্রতিপক্ষের
ওপরে,
অঞ্চলের
বিরুদ্ধে,
ব্যক্তি
বা
দলের
বিরুদ্ধে
এমন
সব
কর্মকাণ্ড
করে
যাচ্ছেন,
যাতে
সমাজে
অস্থিরতা
এবং
দলগুলোর
মধ্যে
স্পষ্ট
মেরুকরণ
ত্বরান্বিত
হয়।
সরকারের
ভেতরের
কারও
কারও
প্রচ্ছন্ন
মদদে
কেউ
কেউ
তাত্ত্বিকভাবে,
আবার
কেউ
রাজনীতির
মাঠে
এসব
উসকানি
এবং
উত্তেজনা
ছাড়ানোর
কাজে
সহায়তা
দিয়ে
যাচ্ছেন।
আশার
কথা
হলো,
রাজনৈতিক
দলগুলোর
অনেকে
না
চাইলেও
মানুষ
তার
স্বাভাবিক
কাণ্ডজ্ঞান
দিয়ে
সংস্কারের
রাজনীতিকে
গ্রহণ
করে
নিয়েছে।
ফলে
এসব
উত্তেজনা
ছড়ানোর
উদ্যোগ

পর্যন্ত
তেমন
কোনো
গ্রহণযোগ্যতা
পায়নি।