উপদেষ্টা
সাখাওয়াত
হোসেন
বলেন,
‘শিপব্রেকিং
ইয়ার্ড
যেভাবে
চলে
এসেছে,
সেখান
থেকে
অনেক
দূর
এগিয়েছে।
তবে
দেখতে
হবে
কতগুলো
কারখানা
আন্তর্জাতিক
অঙ্গনে
টিকে
থাকার
মতো
রয়েছে।
কারখানায়
কী
কী
সমস্যা
রয়েছে,
সেটি
নির্ধারণের
জন্য
মন্ত্রণালয়
থেকে
কমিটি
করা
হয়েছিল।
ওই
কমিটি
প্রতিবেদন
দিয়েছে।
কারখানার
খাতের
সঙ্গে
জড়িত
শিল্প
ও
বাণিজ্য
মন্ত্রণালয়ের
সঙ্গেও
আমরা
বৈঠক
করব।’
উপদেষ্টা
বলেন,
‘যখন
সীতাকুণ্ডের
মতো
ছোট্ট
একটি
জায়গায়
১১৩টি
শিপব্রেকিং
ইয়ার্ড
(জাহাজভাঙা
কারখানা)
হয়,
তখন
বিপদসংকুল
হয়।
এসব
জাহাজভাঙা
কারখানার
কোনো
জায়গায়
স্থানান্তর
করা
যায়
কি
না,
দেখতে
হবে।
ছোট
ও
মাঝারি
সাইজের
জাহাজ
এসব
কারখানায়
আনা
গেলেও
বড়
জাহাজ
এখানে
আনা
যাবে
না।
এত
দিন
বিষয়টাতে
নজর
দেওয়া
হয়নি।
এখন
নজর
দেওয়ার
বিষয়টি
রয়েছে।’