১২:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ জুলাই ২০২৫, ১২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চাঁদার জন্য অপহরণ-নির্যাতনের মামলাকে ‘প্রশাসনের প্রেসক্রিপশন’ বললেন রাজশাহীর যুবদল-ছাত্রদলের নেতারা

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০১:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫
  • 3

আজকের
সংবাদ
সম্মেলনে
যুবদল
নেতা
মোজাদ্দেদ
জামানি
অভিযোগ
অস্বীকার
করে
বলেছেন,
উভয়ের
সম্মতিতেই
চুক্তি
হয়েছে।
দুই
লাখ
টাকা
চাঁদার
জন্য
অপহরণের
অভিযোগও
অস্বীকার
করেন
তিনি।

সংবাদ
সম্মেলনে
লিখিত
বক্তব্যে
বলা
হয়,
‘মোস্তাফিজুর
রহমান
একজন
প্রতারক।
তিনি
সাবেক
মেয়র

এইচ
এম
খায়রুজ্জামান
লিটন

তাঁর
স্ত্রী
রেনীর
ঘনিষ্ঠজন
এবং
আওয়ামী
লীগের
দীর্ঘদিনের
আর্থিক
পৃষ্ঠপোষক।
মোস্তাফিজুর
রহমান
আমিনুল
ইসলাম
নামের
এক
ব্যক্তির
কাছ
থেকে
২০২৩
সালে
ফ্ল্যাট
বুকিংয়ের
২৭
লাখ
টাকা
নেন,
কিন্তু
দীর্ঘ
দিনেও
তিনি
ফ্ল্যাট
দেননি।’

মোজাদ্দেদ
জামানি
বলেন,
সেই
টাকা
ফেরত
নেওয়ার
জন্য
তাঁরা
মোস্তাফিজুরের
সঙ্গে
যোগাযোগ
করেছিলেন।

বছরের
শুরু
থেকে
জুন
পর্যন্ত
কিস্তিতে
টাকা
ফেরত
দেওয়ার
কথা
থাকলেও
মোস্তাফিজ
সুকৌশলে
বিষয়টি
এড়িয়ে
যেতে
থাকেন।
তাই
গত
৩০
জুন
বোয়ালিয়া
থানায়
সব
পক্ষের
উপস্থিতিতে
একটি
আপসনামা
চুক্তি
স্ট্যাম্পের
মাধ্যমে
স্বাক্ষরিত
হয়।
পুলিশি
হস্তক্ষেপ

সামাজিক
চাপের
মুখে
মোস্তাফিজ
নিজেই
আপসনামা
সম্পাদনে
সম্মত
হন।

ট্যাগঃ

মেঘনার পানি বাড়ায় দুর্ভোগে লক্ষাধিক মানুষ

চাঁদার জন্য অপহরণ-নির্যাতনের মামলাকে ‘প্রশাসনের প্রেসক্রিপশন’ বললেন রাজশাহীর যুবদল-ছাত্রদলের নেতারা

আপডেট সময়ঃ ১২:০১:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুলাই ২০২৫

আজকের
সংবাদ
সম্মেলনে
যুবদল
নেতা
মোজাদ্দেদ
জামানি
অভিযোগ
অস্বীকার
করে
বলেছেন,
উভয়ের
সম্মতিতেই
চুক্তি
হয়েছে।
দুই
লাখ
টাকা
চাঁদার
জন্য
অপহরণের
অভিযোগও
অস্বীকার
করেন
তিনি।

সংবাদ
সম্মেলনে
লিখিত
বক্তব্যে
বলা
হয়,
‘মোস্তাফিজুর
রহমান
একজন
প্রতারক।
তিনি
সাবেক
মেয়র

এইচ
এম
খায়রুজ্জামান
লিটন

তাঁর
স্ত্রী
রেনীর
ঘনিষ্ঠজন
এবং
আওয়ামী
লীগের
দীর্ঘদিনের
আর্থিক
পৃষ্ঠপোষক।
মোস্তাফিজুর
রহমান
আমিনুল
ইসলাম
নামের
এক
ব্যক্তির
কাছ
থেকে
২০২৩
সালে
ফ্ল্যাট
বুকিংয়ের
২৭
লাখ
টাকা
নেন,
কিন্তু
দীর্ঘ
দিনেও
তিনি
ফ্ল্যাট
দেননি।’

মোজাদ্দেদ
জামানি
বলেন,
সেই
টাকা
ফেরত
নেওয়ার
জন্য
তাঁরা
মোস্তাফিজুরের
সঙ্গে
যোগাযোগ
করেছিলেন।

বছরের
শুরু
থেকে
জুন
পর্যন্ত
কিস্তিতে
টাকা
ফেরত
দেওয়ার
কথা
থাকলেও
মোস্তাফিজ
সুকৌশলে
বিষয়টি
এড়িয়ে
যেতে
থাকেন।
তাই
গত
৩০
জুন
বোয়ালিয়া
থানায়
সব
পক্ষের
উপস্থিতিতে
একটি
আপসনামা
চুক্তি
স্ট্যাম্পের
মাধ্যমে
স্বাক্ষরিত
হয়।
পুলিশি
হস্তক্ষেপ

সামাজিক
চাপের
মুখে
মোস্তাফিজ
নিজেই
আপসনামা
সম্পাদনে
সম্মত
হন।