মামুন
আহমেদ
আরও
বলেন,
বৈষম্যহীন,
অন্তর্ভুক্তিমূলক
একটি
সমাজ
গঠনের
যে
স্পিরিট
‘জুলাই’
দিয়ে
গেছে,
তা
কেবল
স্মৃতির
মধ্যেই
সীমাবদ্ধ
রাখা
যাবে
না।
সেই
চেতনার
ধারাবাহিক
অনুরণন
এই
‘জুলাই
সেন্টার’-এর
মাধ্যমেই
সম্ভব।
এটি
হবে
নতুন
প্রজন্মের
জন্য
গবেষণা,
শিক্ষা
ও
অনুপ্রেরণার
এক
গুরুত্বপূর্ণ
কেন্দ্র।
অনুষ্ঠানে
হলের
আবাসিক
শিক্ষক,
শিক্ষার্থী,
কর্মকর্তা
ও
কর্মচারীরা
উপস্থিত
ছিলেন।
এডমিন 

















