২০১৫
সালের
২৬
ফেব্রুয়ারি
অমর
একুশে
গ্রন্থমেলা
প্রাঙ্গণ
থেকে
ফেরার
পথে
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
টিএসসি
এলাকায়
কুপিয়ে
হত্যা
করা
হয়
অভিজিৎকে।
হামলায়
অভিজিতের
স্ত্রী
রাফিদা
আহমেদও
গুরুতর
আহত
হন।
এ
ঘটনায়
অভিজিতের
বাবা
অধ্যাপক
অজয়
রায়
বাদী
হয়ে
রাজধানীর
শাহবাগ
থানায়
হত্যা
মামলা
করেন।
মামলাটি
তদন্ত
করে
২০১৯
সালের
১৮
ফেব্রুয়ারি
ছয়জনের
বিরুদ্ধে
আদালতে
অভিযোগপত্র
জমা
দেওয়া
হয়।
অভিযোগপত্র
আমলে
নিয়ে
২০১৯
সালের
৬
আগস্ট
ছয়জনের
বিরুদ্ধে
অভিযোগ
গঠন
করেন
আদালত।
রাষ্ট্রপক্ষ
থেকে
এই
মামলায়
২৮
জন
সাক্ষীকে
আদালতে
হাজির
করা
হয়।
এই
মামলায়
২০২১
সালের
১৬
ফেব্রুয়ারি
ঢাকার
সন্ত্রাসবিরোধী
বিশেষ
ট্রাইব্যুনালের
বিচারক
মো.
মজিবুর
রহমান
রায়
দেন।
রায়ে
পাঁচ
আসামিকে
মৃত্যুদণ্ড
এবং
এক
আসামিকে
(শফিউর
রহমান
ফারাবী)
যাবজ্জীবন
কারাদণ্ড
দেওয়া
হয়।
দণ্ডাদেশের
রায়ের
বিরুদ্ধে
ওই
বছরই
হাইকোর্টে
আপিল
করেন
ফারাবী।
এডমিন 












