সংবাদ
বিজ্ঞপ্তিতে
বলা
হয়,
অনুসন্ধানকালে
পাওয়া
বিভিন্ন
প্রতিবেদন
ও
নথি
এবং
ব্যাংক
হিসাব
পর্যালোচনা
করে
দেখা
যায়,
মোতাল্লেস
হোসেন
এবং
তাঁর
স্বার্থসংশ্লিষ্ট
প্রতিষ্ঠানের
হিসাবে
প্রায়
পৌনে
২৭
কোটি
টাকার
সন্দেহজনক
লেনদেন
হয়েছে।
অর্থ
পাচার
এবং
অবৈধ
উপায়ে
অর্জিত
সম্পদের
সঙ্গে
এর
সম্পৃক্ততা
খতিয়ে
দেখতে
তাঁর
স্থাবর
সম্পত্তি
ও
আর্থিক
কার্যক্রম
পর্যালোচনার
কাজও
চলমান
রয়েছে।
এ
ছাড়া
প্রতারণার
শিকার
ব্যক্তিদের
কাছ
থেকে
তথ্য
সংগ্রহ
এবং
ওই
ঘটনায়
জড়িত
সংঘবদ্ধ
চক্রের
অন্য
সন্দেহভাজনদের
শনাক্ত
করার
কার্যক্রমও
অব্যাহত
রেখেছে
সিআইডি।
এডমিন 











