যারা
ছিল
তার
পাশে,
তাদের
কেউ
আজ
সফল,
কেউ
বিস্মৃত
ছবিটির
সহকারী
সাউন্ড
ইঞ্জিনিয়ার
বিশ্বদীপ
চ্যাটার্জি
ফেসবুকে
লিখেছেন,
‘শফিক
ছিল
সবচেয়ে
বিষণ্ন।
কারণ
তাঁর
মনে
হচ্ছিল—এরপর
কী
হবে?
ওকে
এনএফডিসিতে
চাকরির
প্রস্তাব
দেওয়া
হয়েছিল,
কিন্তু
পরে
সে
বেঙ্গালুরু
চলে
যায়।
আরেক
শিশু
অভিনেতা
বার্নার্ড
ভাগ্যবান
ছিল—চিত্রগ্রাহক
স্যান্ডি
সিসেল
তাকে
দত্তক
নেন,
নিয়ে
যান
লস
অ্যাঞ্জেলসে।
আজ
সে
প্রতিষ্ঠিত—একটি
মেয়েও
আছে।’
স্যান্ডি
টাইম
সাময়িকীকে
বলেন,
‘আমি
বার্নার্ডকে
অর্থ
পাঠাতাম,
কিন্তু
তার
মা
সব
কিছু
বিক্রি
করে
দিতেন—বই,
খেলনা,
এমনকি
টাকা।
তারা
এমন
এক
পরিবেশে
বাস
করত,
যেখানে
বাঁচতে
হলে
মর্যাদা
বিসর্জন
দিতে
হতো।’
০৬:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ০২ অগাস্ট ২০২৫, ১৮ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ সংবাদ:
জাতীয় পুরস্কারজয়ী অভিনেতা থেকে রিকশাচালক, আত্মহত্যাও করতে চেয়েছিলেন তিনি
-
এডমিন
- আপডেট সময়ঃ ১২:০১:৪৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ অগাস্ট ২০২৫
- 5
ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর