তিনজন
চিকিৎসক
ও
চারজন
ক্লিনিক
পরিচালক
নাম
প্রকাশ
না
করার
শর্তে
বলেন,
এমন
রোগীর
চিকিৎসায়
৮
থেকে
১০
হাজার
টাকার
বেশি
বিল
হওয়ার
কথা
নয়।
এক
চিকিৎসকের
ভাষায়,
‘তিনি
কেন
এত
বেশি
বিল
করলেন,
তা
বোধগম্য
নয়।’
ঘটনার
বিষয়ে
জানার
জন্য
ক্লিনিকের
পরিচালক
সাব্বির
হোসেনের
মুঠোফোনে
একাধিকবার
কল
করেও
যোগাযোগ
করা
যায়নি।
খুদে
বার্তা
পাঠিয়েও
সাড়া
মেলেনি।
তবে
ক্লিনিকের
চিকিৎসক
আবদুস
সাত্তার
রোগী
আটকে
রাখার
বিষয়টি
স্বীকার
করে
বলেন,
বিলটি
অস্বাভাবিক
ছিল
না।
‘আমরা
অতিরিক্ত
বিল
করি
না,
’
বলেন
তিনি।
স্থানীয়
সাংবাদিকেরা
বিষয়টি
জানার
পর
পুলিশ
হস্তক্ষেপ
করে।
তাহেরপুর
তদন্তকেন্দ্রের
দায়িত্বপ্রাপ্ত
উপপরিদর্শক
(এসআই)
সোহেল
রানা
বলেন,
‘উভয়
পক্ষকে
নিয়ে
বসে
সুরাহা
করেছি।’
রোগীর
প্রতিবেশী
আজাদ
হোসেন
বলেন,
‘রোগী
আর্থিকভাবে
অসচ্ছল।
তাই
টাকাপয়সা
তুলে
তাঁকে
মুক্ত
করে
এনেছি।’