এসব
হত্যার
ঘটনায়
পৃথক
তিনটি
মামলা
করা
হয়েছিল।
সবুজের
বড়
ভাই
সাদ্দাম
মিয়া
ঘটনার
দিনই
একটি
মামলা
করেন।
আর
১২
আগস্ট
শারদুলের
বাবা
সোহরাব
হোসেন
ও
মাহবুবের
মা
মাহফুজা
খাতুন
পৃথক
দুটি
মামলা
করেন।
চলতি
বছরের
৩০
জুন
পুলিশ
এই
তিন
মামলার
অভিযোগপত্র
জমা
দেয়,
যা
জুলাই
গণ-অভ্যুত্থান–সংশ্লিষ্ট
হত্যা
মামলাগুলোর
মধ্যে
প্রথম
অভিযোগপত্র।
তবে
সবুজের
হত্যায়
অনেক
অপরাধীর
নাম
না
থাকা
এবং
নিরপরাধ
ব্যক্তির
নাম
থাকার
অভিযোগ
তুলে
চলতি
বছরের
১৬
জুলাই
মাহবুবের
মা
আদালতের
কাছে
সময়
চেয়েছেন।
বৈষম্যবিরোধী
ছাত্র
আন্দোলন
(বর্তমানে
কার্যক্রম
স্থগিত)
শেরপুর
জেলার
আহ্বায়ক
মামুনর
রহমান
ঘটনার
বিবরণ
দিয়ে
বলেন,
‘ঘটনাস্থলে
আওয়ামী
লীগের
লোকজন
ছিল।
মূলত
তাঁদের
মিছিল
থেকেই
ওই
দিন
গুলিতে
সবুজের
প্রাণ
গেছে।
আর
বাকি
দুজন
সরকারি
গাড়ির
চাপায়
প্রাণ
হারিয়েছেন।
আমরা
জড়িতদের
সর্বোচ্চ
শাস্তির
দাবি
জানাই।
এ
ছাড়া
কোনো
নিরপরাধ
ব্যক্তি
যেন
এ
মামলায়
ক্ষতিগ্রস্ত
না
হয়,
সেটাও
চাই।’