০৪:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আমাদের ধনখড়েরাও অপমানিত হয়ে অপসারিত হয়েছিলেন

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:৩২:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ অগাস্ট ২০২৫
  • 17

প্রথম
আলোর
নয়াদিল্লি
প্রতিনিধি
সৌম্য
বন্দ্যোপাধ্যায়
এক
কলামে
ভারতের
উপরাষ্ট্রপতি
জগদীপ
ধনখড়
কী
পরিস্থিতিতে
বাধ্য
হয়ে
পদত্যাগ
করেছেন,
তার
বিস্তারিত
লিখেছেন।
সৌম্য
লিখেছেন,
এভাবে
অসম্মানিত
অপসারণ
আরও
ভয়ংকরভাবে
এই
বার্তা
ছড়িয়ে
দিল,
‘কর্তার’
রোষানলে
পড়লে
কারও
রেহাই
নেই।

এই
বার্তা
বাংলাদেশের
রাজনীতিতে
অনেক
আগেই
প্রচারিত
হয়েছিল।
আমাদের
দেশেও
ধনখড়
ছিল।
অনেকে
হয়তো
জানেন
না
বা
ভুলে
গেছেন,
আমাদের
ধনখড়দেরও
অনেক
অসম্মান
করে
বিদায়
দেওয়া
হয়েছিল।
তবে
‘কর্তার’
ইচ্ছায়
নয়;
বরং
দুই
‘কর্ত্রীর’
ইচ্ছায়।
সেসব
ঘটনা
ভারতের
ধনখড়ের
চেয়েও
চমকপ্রদ
এবং
রাজনীতির
নাটকে
ভরপুর।

ধনখড়
একসময়
পশ্চিমবঙ্গের
রাজ্যপাল
ছিলেন।
সে
সময়টায়
রাজ্যের
রাজনীতিতে
তাঁর
অতি
সক্রিয়তা
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়কে
অতিষ্ঠ
করে
তোলে।
নিয়তির
কী
উপহাস,
মোদি
তাঁকে
উপরাষ্ট্রপতির
পদ
থেকে
অপসারণের
একটা
বড়
কারণ
ছিল
‘তাঁর
অতি
সক্রিয়তা’।
অন্য
বড়
কারণটা
ছিল
‘প্রটোকলের
বিষয়ে
স্পর্শকাতরতা’।
আশ্চর্য
এক
মিল—বাংলাদেশের
ধনখড়দের
অপমান

অপসারণের
কারণও
ছিল
ঠিক
এই
দুটি।

বাংলাদেশের
দুই
গুরুত্বপূর্ণ
ব্যক্তিত্ব
‘অতি
সক্রিয়তা’

‘প্রটোকলের
বিষয়ে
স্পর্শকাতরতা’
নিয়ে
সুপ্রিম
নেতাদের
দেওয়া
লাইনটা
কিছুটা
‘অতিক্রম’
করেছিলেন।
প্রতিক্রিয়া
ছিল
তৎক্ষণাৎ,
তাঁদের
অপমানিত
হয়ে
চাকরি
হারিয়ে
চরম
মূল্য
দিতে
হয়েছিল।
এই
দুটি
ঘটনা
একসময়
দেশের
রাজনৈতিক
আলোচনায়
দারুণ
ঝড়
তুলেছিল।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

আমাদের ধনখড়েরাও অপমানিত হয়ে অপসারিত হয়েছিলেন

আপডেট সময়ঃ ১২:৩২:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ৪ অগাস্ট ২০২৫

প্রথম
আলোর
নয়াদিল্লি
প্রতিনিধি
সৌম্য
বন্দ্যোপাধ্যায়
এক
কলামে
ভারতের
উপরাষ্ট্রপতি
জগদীপ
ধনখড়
কী
পরিস্থিতিতে
বাধ্য
হয়ে
পদত্যাগ
করেছেন,
তার
বিস্তারিত
লিখেছেন।
সৌম্য
লিখেছেন,
এভাবে
অসম্মানিত
অপসারণ
আরও
ভয়ংকরভাবে
এই
বার্তা
ছড়িয়ে
দিল,
‘কর্তার’
রোষানলে
পড়লে
কারও
রেহাই
নেই।

এই
বার্তা
বাংলাদেশের
রাজনীতিতে
অনেক
আগেই
প্রচারিত
হয়েছিল।
আমাদের
দেশেও
ধনখড়
ছিল।
অনেকে
হয়তো
জানেন
না
বা
ভুলে
গেছেন,
আমাদের
ধনখড়দেরও
অনেক
অসম্মান
করে
বিদায়
দেওয়া
হয়েছিল।
তবে
‘কর্তার’
ইচ্ছায়
নয়;
বরং
দুই
‘কর্ত্রীর’
ইচ্ছায়।
সেসব
ঘটনা
ভারতের
ধনখড়ের
চেয়েও
চমকপ্রদ
এবং
রাজনীতির
নাটকে
ভরপুর।

ধনখড়
একসময়
পশ্চিমবঙ্গের
রাজ্যপাল
ছিলেন।
সে
সময়টায়
রাজ্যের
রাজনীতিতে
তাঁর
অতি
সক্রিয়তা
মুখ্যমন্ত্রী
মমতা
বন্দ্যোপাধ্যায়কে
অতিষ্ঠ
করে
তোলে।
নিয়তির
কী
উপহাস,
মোদি
তাঁকে
উপরাষ্ট্রপতির
পদ
থেকে
অপসারণের
একটা
বড়
কারণ
ছিল
‘তাঁর
অতি
সক্রিয়তা’।
অন্য
বড়
কারণটা
ছিল
‘প্রটোকলের
বিষয়ে
স্পর্শকাতরতা’।
আশ্চর্য
এক
মিল—বাংলাদেশের
ধনখড়দের
অপমান

অপসারণের
কারণও
ছিল
ঠিক
এই
দুটি।

বাংলাদেশের
দুই
গুরুত্বপূর্ণ
ব্যক্তিত্ব
‘অতি
সক্রিয়তা’

‘প্রটোকলের
বিষয়ে
স্পর্শকাতরতা’
নিয়ে
সুপ্রিম
নেতাদের
দেওয়া
লাইনটা
কিছুটা
‘অতিক্রম’
করেছিলেন।
প্রতিক্রিয়া
ছিল
তৎক্ষণাৎ,
তাঁদের
অপমানিত
হয়ে
চাকরি
হারিয়ে
চরম
মূল্য
দিতে
হয়েছিল।
এই
দুটি
ঘটনা
একসময়
দেশের
রাজনৈতিক
আলোচনায়
দারুণ
ঝড়
তুলেছিল।