০৮:৪২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাম সংগঠনগুলোর ঘৃণা মিছিল, ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৪:২৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৬ অগাস্ট ২০২৫
  • 25

এদিকে
প্রদর্শনীতে
দণ্ডিত
যুদ্ধাপরাধীদের
ছবি
রাখার
প্রতিবাদে
টিএসসির
মূল
ফটকে
জড়ো
হয়ে
স্লোগান
দিতে
থাকেন
ছাত্র
ইউনিয়নসহ
বিভিন্ন
বাম
ছাত্রসংগঠনের
নেতা-কর্মীরা।
তাঁরা
‘২৪-এর
বাংলায়,
রাজাকারের
ঠাঁই
নাই’,
‘৭১
হারে
নাই,
হেরে
গেছে
স্বৈরাচার’,
‘তোরা
যারা
রাজাকার,
এই
মুহূর্তে
বাংলা
ছাড়’
প্রভৃতি
স্লোগান
দিতে
থাকেন।

সময়
টিএসসির
মূল
ফটকের
অন্য
পাশে
অবস্থান
নেওয়া
ছাত্রশিবিরের
নেতা-কর্মীরা
‘নারায়ে
তাকবির,
আল্লাহু
আকবার’,
‘শাহবাগীদের
আস্তানা,
ভেঙে
দাও
গুঁড়িয়ে
দাও’,
‘স্বৈরাচারের
দালালেরা,
হুঁশিয়ার
সাবধান’
প্রভৃতি
স্লোগান
দেন।

পরে
রাত
নয়টার
দিকে
বাম
সংগঠনগুলোর
নেতা-কর্মীরা
টিএসসি
থেকে
‘রাজাকার-স্বৈরাচারের
প্রতি
ঘৃণা
মিছিল’
বের
করেন।
মিছিলটি
বিশ্ববিদ্যালয়ের
ভিসি
চত্বরে
গিয়ে
শেষ
হয়।

এর
আগে
ক্রিয়াশীল
সংগঠনগুলোর
পক্ষ
থেকে
প্রক্টরের
কাছে
চার
দাবি
তুলে
ধরা
হয়।
দাবিগুলো
হলো
তাৎক্ষণিক
যুদ্ধাপরাধীদের
ছবি
সরিয়ে
নিয়ে
আয়োজনটি
বন্ধ
করতে
হবে;
এমন
কর্মকাণ্ডের
জন্য
ছাত্রশিবিরকে
জনসমক্ষে
ক্ষমা
চাইতে
হবে;
পরবর্তী
সময়ে
এমন
কর্মকাণ্ড
যেন
না
ঘটে,
তার
নিশ্চয়তা
প্রদান
করতে
হবে
এবং
বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশাসনের
উপস্থিতিতে
এমন
ন্যক্কারজনক
ঘটনা
কীভাবে
ঘটেছে
তার
ব্যাখ্যা
দিতে
হবে
এবং
ক্ষমা
চাইতে
হবে।

ট্যাগঃ

বাম সংগঠনগুলোর ঘৃণা মিছিল, ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময়ঃ ১২:০৪:২৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৬ অগাস্ট ২০২৫

এদিকে
প্রদর্শনীতে
দণ্ডিত
যুদ্ধাপরাধীদের
ছবি
রাখার
প্রতিবাদে
টিএসসির
মূল
ফটকে
জড়ো
হয়ে
স্লোগান
দিতে
থাকেন
ছাত্র
ইউনিয়নসহ
বিভিন্ন
বাম
ছাত্রসংগঠনের
নেতা-কর্মীরা।
তাঁরা
‘২৪-এর
বাংলায়,
রাজাকারের
ঠাঁই
নাই’,
‘৭১
হারে
নাই,
হেরে
গেছে
স্বৈরাচার’,
‘তোরা
যারা
রাজাকার,
এই
মুহূর্তে
বাংলা
ছাড়’
প্রভৃতি
স্লোগান
দিতে
থাকেন।

সময়
টিএসসির
মূল
ফটকের
অন্য
পাশে
অবস্থান
নেওয়া
ছাত্রশিবিরের
নেতা-কর্মীরা
‘নারায়ে
তাকবির,
আল্লাহু
আকবার’,
‘শাহবাগীদের
আস্তানা,
ভেঙে
দাও
গুঁড়িয়ে
দাও’,
‘স্বৈরাচারের
দালালেরা,
হুঁশিয়ার
সাবধান’
প্রভৃতি
স্লোগান
দেন।

পরে
রাত
নয়টার
দিকে
বাম
সংগঠনগুলোর
নেতা-কর্মীরা
টিএসসি
থেকে
‘রাজাকার-স্বৈরাচারের
প্রতি
ঘৃণা
মিছিল’
বের
করেন।
মিছিলটি
বিশ্ববিদ্যালয়ের
ভিসি
চত্বরে
গিয়ে
শেষ
হয়।

এর
আগে
ক্রিয়াশীল
সংগঠনগুলোর
পক্ষ
থেকে
প্রক্টরের
কাছে
চার
দাবি
তুলে
ধরা
হয়।
দাবিগুলো
হলো
তাৎক্ষণিক
যুদ্ধাপরাধীদের
ছবি
সরিয়ে
নিয়ে
আয়োজনটি
বন্ধ
করতে
হবে;
এমন
কর্মকাণ্ডের
জন্য
ছাত্রশিবিরকে
জনসমক্ষে
ক্ষমা
চাইতে
হবে;
পরবর্তী
সময়ে
এমন
কর্মকাণ্ড
যেন
না
ঘটে,
তার
নিশ্চয়তা
প্রদান
করতে
হবে
এবং
বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশাসনের
উপস্থিতিতে
এমন
ন্যক্কারজনক
ঘটনা
কীভাবে
ঘটেছে
তার
ব্যাখ্যা
দিতে
হবে
এবং
ক্ষমা
চাইতে
হবে।