সাদা
দলের
যুগ্ম
আহ্বায়ক
অধ্যাপক
মো.
আবুল
কালাম
সরকার
বলেন,
‘আগামী
দিনে
দেশে
একটি
গণতান্ত্রিক
প্রক্রিয়ায়
নির্বাচিত
সরকার
প্রতিষ্ঠিত
হবে—এই
প্রত্যাশা
নিয়ে
এখানে
একত্র
হয়েছি
আমরা।
সেই
সরকারের
নেতৃত্বে
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়সহ
সমগ্র
দেশ
ফ্যাসিবাদমুক্ত
হবে।
ফ্যাসিবাদ
নির্মূলে
দেশের
সব
শ্রেণি–পেশার
মানুষ
ঐক্যবদ্ধ
ভূমিকা
রাখবে,
সেটাই
আমাদের
প্রত্যাশা।’
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
কোষাধ্যক্ষ
অধ্যাপক
জাহাঙ্গীর
আলম
চৌধুরী
বলেন,
‘আমরা
রাস্তায়
নেমেছিলাম
একটি
বৈষম্যহীন
ও
ইনক্লুসিভ
বাংলাদেশের
স্বপ্ন
নিয়ে।
আমরা
আশা
করছি,
এখন
একটি
অন্তর্ভুক্তিমূলক
বাংলাদেশ
পাব।
আমাদের
স্বাধীনতাযুদ্ধের
মালিকানা
চলে
গিয়েছিল
অল্প
কয়েকজন
মানুষের
হাতে।
ফলে
মুক্তিযুদ্ধের
মূল
উদ্দেশ্য
বাস্তবায়িত
হয়নি।
আমরা
চাই,
২০২৪
সালের
আন্দোলনেও
যেন
একই
ঘটনা
পুনরাবৃত্তি
না
হয়।’
সমাবেশে
সভাপতির
বক্তব্যে
সাদা
দলের
যুগ্ম
আহ্বায়ক
আবদুস
সালাম
বলেন,
১৬-১৭
বছর
ধরে
দেশকে
জিম্মি
করে
রেখেছিল
স্বৈরাচার
হাসিনা
সরকার।
এই
সময়ের
মধ্যে
অসংখ্য
জীবন
ধ্বংস
করেছে।
বিশেষ
করে
গত
বছরের
জুলাই-আগস্টে
শত
শত
মানুষকে
হত্যা
করেছে।
হেলিকপ্টার
থেকে
শিশুদের
ওপর
গুলি
চালানো
হয়েছে।
এই
দমন-পীড়নের
বিরুদ্ধে
মানুষ
জীবন
বাজি
রেখে
রাস্তায়
নেমেছিল,
শুধু
বৈষম্যহীন
সমাজব্যবস্থা
গড়ার
জন্য।
সমাবেশ
শেষে
কলাভবনের
সামনে
থেকে
একটি
র্যালি
বের
হয়।
টিএসসির
রাজু
ভাস্কর্য
ঘুরে
ভিসি
চত্বরে
গিয়ে
শেষ
হয়
র্যালিটি।