০১:৩৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ওজুর ফরজ কয়টি

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০০:২৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৮ অগাস্ট ২০২৫
  • 26

ফরজগুলো
সম্পর্কে
আরেকটু
বিস্তারিত
জেনে
নেওয়া
যাক,
কেননা,
স্পষ্ট
বিধান
জানা
না
থাকায়
অনেকের
ভুল
হয়ে
যায়।


১.
মুখমণ্ডল
ধোয়া:

মুখ
ধোয়ার
সময়
কপালের
চুলের
রেখা
থেকে
চিবুক
এবং
দুই
কানের
মাঝখান
পর্যন্ত
পুরো
অংশ
ধুয়ে
ফেলতে
হবে।
এর
মধ্যে
মুখের
ভেতরে
কুলি
করা
বা
নাকের
ভেতরে
পানি
দেওয়া
ফরজ
নয়,
তবে
এগুলো
সুন্নত।
নবীজি
(সা.)
ওজু
করার
সময়
পুরো
মুখমণ্ডল
ধুয়েছেন।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
১৮৫)


২.
দুই
হাত
কনুই
পর্যন্ত
ধোয়া:

দুই
হাত
ধোয়ার
সময়
হাতের
তালু
থেকে
কনুই
পর্যন্ত
পুরো
অংশ
ধুয়ে
ফেলতে
হবে।
হানাফি
মাজহাবে
কনুই
পর্যন্ত
ধোয়া
ফরজ
এবং
কনুইয়ের
ওপরের
অংশ
ধোয়া
সুন্নত।
হাদিসে
বর্ণিত,
নবীজি
(সা.)
ওজু
করার
সময়
হাত
কনুই
পর্যন্ত
তিনবার
ধুয়েছেন।
(সহিহ
মুসলিম,
হাদিস:
২২৬)


৩.
মাথা
মাসেহ
করা:

মাথায়
মাসেহ
করার
জন্য
ভেজা
হাত
দিয়ে
মাথার
সামনের
অংশে
মাসেহ
করতে
হবে।
হানাফি
মাজহাবে
মাথার
এক-চতুর্থাংশ
মাসেহ
করলেই
ফরজ
আদায়
হয়।
শাফিই
মাজহাবে
পুরো
মাথা
মাসেহ
করা
ফরজ।
নবীজি
(সা.)
ওজু
করার
সময়
দুই
হাত
ভিজিয়ে
মাথায়
মাসেহ
করতেন।
(সুনান
আবু
দাউদ,
হাদিস:
১১১)


৪.
দুই
পা
টাখনু
পর্যন্ত
ধোয়া:

দুই
পা
ধোয়ার
সময়
পায়ের
আঙুলের
ফাঁক
থেকে
টাখনু
পর্যন্ত
ধুয়ে
ফেলতে
হবে।
টাখনুর
ওপরের
অংশ
ধোয়া
সুন্নত।
হাদিসে
আছে,
নবীজি
(সা.)
বলেন,
‘যারা
ওজুতে
পা
টাখনু
পর্যন্ত
না
ধুয়ে
বাদ
দেয়,
তাদের
জন্য
জাহান্নামের
আগুন।’
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
১৬৫)

ট্যাগঃ

ওজুর ফরজ কয়টি

আপডেট সময়ঃ ১২:০০:২৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৮ অগাস্ট ২০২৫

ফরজগুলো
সম্পর্কে
আরেকটু
বিস্তারিত
জেনে
নেওয়া
যাক,
কেননা,
স্পষ্ট
বিধান
জানা
না
থাকায়
অনেকের
ভুল
হয়ে
যায়।


১.
মুখমণ্ডল
ধোয়া:

মুখ
ধোয়ার
সময়
কপালের
চুলের
রেখা
থেকে
চিবুক
এবং
দুই
কানের
মাঝখান
পর্যন্ত
পুরো
অংশ
ধুয়ে
ফেলতে
হবে।
এর
মধ্যে
মুখের
ভেতরে
কুলি
করা
বা
নাকের
ভেতরে
পানি
দেওয়া
ফরজ
নয়,
তবে
এগুলো
সুন্নত।
নবীজি
(সা.)
ওজু
করার
সময়
পুরো
মুখমণ্ডল
ধুয়েছেন।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
১৮৫)


২.
দুই
হাত
কনুই
পর্যন্ত
ধোয়া:

দুই
হাত
ধোয়ার
সময়
হাতের
তালু
থেকে
কনুই
পর্যন্ত
পুরো
অংশ
ধুয়ে
ফেলতে
হবে।
হানাফি
মাজহাবে
কনুই
পর্যন্ত
ধোয়া
ফরজ
এবং
কনুইয়ের
ওপরের
অংশ
ধোয়া
সুন্নত।
হাদিসে
বর্ণিত,
নবীজি
(সা.)
ওজু
করার
সময়
হাত
কনুই
পর্যন্ত
তিনবার
ধুয়েছেন।
(সহিহ
মুসলিম,
হাদিস:
২২৬)


৩.
মাথা
মাসেহ
করা:

মাথায়
মাসেহ
করার
জন্য
ভেজা
হাত
দিয়ে
মাথার
সামনের
অংশে
মাসেহ
করতে
হবে।
হানাফি
মাজহাবে
মাথার
এক-চতুর্থাংশ
মাসেহ
করলেই
ফরজ
আদায়
হয়।
শাফিই
মাজহাবে
পুরো
মাথা
মাসেহ
করা
ফরজ।
নবীজি
(সা.)
ওজু
করার
সময়
দুই
হাত
ভিজিয়ে
মাথায়
মাসেহ
করতেন।
(সুনান
আবু
দাউদ,
হাদিস:
১১১)


৪.
দুই
পা
টাখনু
পর্যন্ত
ধোয়া:

দুই
পা
ধোয়ার
সময়
পায়ের
আঙুলের
ফাঁক
থেকে
টাখনু
পর্যন্ত
ধুয়ে
ফেলতে
হবে।
টাখনুর
ওপরের
অংশ
ধোয়া
সুন্নত।
হাদিসে
আছে,
নবীজি
(সা.)
বলেন,
‘যারা
ওজুতে
পা
টাখনু
পর্যন্ত
না
ধুয়ে
বাদ
দেয়,
তাদের
জন্য
জাহান্নামের
আগুন।’
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
১৬৫)