০৪:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮ হলে ছাত্রদলের কমিটি নিয়ে বিতর্ক-বিক্ষোভ, পদ পেয়েছেন ‘ছাত্রলীগের অনেকে’

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০০:১০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ অগাস্ট ২০২৫
  • 19

গত
বছরের
১৭
জুলাই
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
আবাসিক
হলগুলো
‘ছাত্রলীগমুক্ত’
করার
পর
শিক্ষার্থীরা
প্রতিটি
হলের
প্রাধ্যক্ষদের
থেকে
‘আবাসিক
হলে
ছাত্ররাজনীতি
নিষিদ্ধ
থাকবে’—এমন
বিজ্ঞপ্তিতে
স্বাক্ষর
নেন।
এরপরও
ছাত্রদলের
কমিটি
ঘোষণা
করায়
ক্ষোভ
জানিয়েছেন
বিশ্ববিদ্যালয়ের
কিছু
শিক্ষার্থী।

শুক্রবার
বিকেলে
উপাচার্যের
বাসভবনের
সামনে
‘ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
হলে
হলে
ছাত্ররাজনীতি
পুনর্বাসন

জুলাই
বিপ্লবের
সঙ্গে
বিশ্বাসঘাতকতার
প্রতিবাদে’
বিক্ষোভ
সমাবেশ
করেন
একদল
শিক্ষার্থী।

সময়
তাঁরা
‘হলে
হলে
রাজনীতি/চলবে
না
চলবে
না’,
‘গুপ্ত
রাজনীতি/চলবে
না,
চলবে
না’,
‘সুপ্ত
রাজনীতি/চলবে
না,
চলবে
না’
স্লোগান
দেন।


ছাড়া
মধ্যরাতে
রোকেয়া
হলের
ভেতরে
বিক্ষোভ
করেন
নারী
শিক্ষার্থীরা।
একপর্যায়ে
তাঁরা
ফটকের
তালা
ভেঙে
বেরিয়ে
এসে
বিক্ষোভ
করেছেন।
তাঁরা
রোকেয়া
হলকে
প্রকাশ্য

গুপ্ত—সব
ধরনের
ছাত্ররাজনীতি
থেকে
সম্পূর্ণভাবে
মুক্ত
ঘোষণা
করাসহ
চারটি
দাবি
জানিয়ে
হল
প্রাধ্যক্ষকে
স্মারকলিপি
দিয়েছেন।

এদিকে
ছাত্রদলের
হল
কমিটি
নিয়ে
ক্ষোভ
জানিয়ে
বৈষম্যবিরোধী
ছাত্র
আন্দোলনের
সাবেক
মুখপাত্র
উমামা
ফাতেমা
ফেসবুকে
লিখেছেন,
‘গত
বছর
১৬
জুলাই
আবু
সাঈদ
শহীদ
হওয়ার
মাধ্যমে
ছাত্ররা
ক্যাম্পাস
ছাত্রলীগমুক্ত
করার
সাহস
পায়।
কিন্তু
বছর
না
ঘুরতেই
গুপ্ত
রাজনীতি

প্রকাশ্য
কমিটির
চর্চা
শুরু
হয়েছে,
যা
স্পষ্টত
জুলাই
অভ্যুত্থানের
সাথে
বেইমানি।
আজকে
রাতের
মধ্যে
কমিটি
স্থগিত
না
হলে
শিক্ষার্থীরা
কঠোর
পদক্ষেপ
গ্রহণ
করবে।’

শুক্রবার
বিকেলে
মধুর
ক্যানটিনে
এক
জরুরি
সংবাদ
সম্মেলনে
গণতান্ত্রিক
ছাত্রসংসদের
আহ্বায়ক
আবদুল
কাদের
বলেন,
‘জুলাই
গণ-অভ্যুত্থানের
অন্যতম
দাবি
ছিল
বিশ্ববিদ্যালয়ের
হলে
ছাত্ররাজনীতি
নিষিদ্ধ
করা।
কিন্তু
ছাত্রশিবির
সর্বপ্রথম
গুপ্তভাবে
হলে
ছাত্ররাজনীতির
সূচনা
করে।
পরবর্তী
সময়ে
ছাত্র
ইউনিয়নও
তাদের
কমিটি
ঘোষণা
করে।
আজ
ছাত্রদলের
কমিটি
ঘোষণার
মাধ্যমে
আমরা
সেই
পূর্বের
ধারার
ছাত্ররাজনীতিতেই
ফিরে
গেলাম।

অবস্থায়
শিক্ষার্থীরা
শঙ্কিত—হলগুলোতে
আবার
গণরুম–গেস্টরুমের
সংস্কৃতি
ফেরত
আসবে।’

ট্যাগঃ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮ হলে ছাত্রদলের কমিটি নিয়ে বিতর্ক-বিক্ষোভ, পদ পেয়েছেন ‘ছাত্রলীগের অনেকে’

আপডেট সময়ঃ ১২:০০:১০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ অগাস্ট ২০২৫

গত
বছরের
১৭
জুলাই
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
আবাসিক
হলগুলো
‘ছাত্রলীগমুক্ত’
করার
পর
শিক্ষার্থীরা
প্রতিটি
হলের
প্রাধ্যক্ষদের
থেকে
‘আবাসিক
হলে
ছাত্ররাজনীতি
নিষিদ্ধ
থাকবে’—এমন
বিজ্ঞপ্তিতে
স্বাক্ষর
নেন।
এরপরও
ছাত্রদলের
কমিটি
ঘোষণা
করায়
ক্ষোভ
জানিয়েছেন
বিশ্ববিদ্যালয়ের
কিছু
শিক্ষার্থী।

শুক্রবার
বিকেলে
উপাচার্যের
বাসভবনের
সামনে
‘ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
হলে
হলে
ছাত্ররাজনীতি
পুনর্বাসন

জুলাই
বিপ্লবের
সঙ্গে
বিশ্বাসঘাতকতার
প্রতিবাদে’
বিক্ষোভ
সমাবেশ
করেন
একদল
শিক্ষার্থী।

সময়
তাঁরা
‘হলে
হলে
রাজনীতি/চলবে
না
চলবে
না’,
‘গুপ্ত
রাজনীতি/চলবে
না,
চলবে
না’,
‘সুপ্ত
রাজনীতি/চলবে
না,
চলবে
না’
স্লোগান
দেন।


ছাড়া
মধ্যরাতে
রোকেয়া
হলের
ভেতরে
বিক্ষোভ
করেন
নারী
শিক্ষার্থীরা।
একপর্যায়ে
তাঁরা
ফটকের
তালা
ভেঙে
বেরিয়ে
এসে
বিক্ষোভ
করেছেন।
তাঁরা
রোকেয়া
হলকে
প্রকাশ্য

গুপ্ত—সব
ধরনের
ছাত্ররাজনীতি
থেকে
সম্পূর্ণভাবে
মুক্ত
ঘোষণা
করাসহ
চারটি
দাবি
জানিয়ে
হল
প্রাধ্যক্ষকে
স্মারকলিপি
দিয়েছেন।

এদিকে
ছাত্রদলের
হল
কমিটি
নিয়ে
ক্ষোভ
জানিয়ে
বৈষম্যবিরোধী
ছাত্র
আন্দোলনের
সাবেক
মুখপাত্র
উমামা
ফাতেমা
ফেসবুকে
লিখেছেন,
‘গত
বছর
১৬
জুলাই
আবু
সাঈদ
শহীদ
হওয়ার
মাধ্যমে
ছাত্ররা
ক্যাম্পাস
ছাত্রলীগমুক্ত
করার
সাহস
পায়।
কিন্তু
বছর
না
ঘুরতেই
গুপ্ত
রাজনীতি

প্রকাশ্য
কমিটির
চর্চা
শুরু
হয়েছে,
যা
স্পষ্টত
জুলাই
অভ্যুত্থানের
সাথে
বেইমানি।
আজকে
রাতের
মধ্যে
কমিটি
স্থগিত
না
হলে
শিক্ষার্থীরা
কঠোর
পদক্ষেপ
গ্রহণ
করবে।’

শুক্রবার
বিকেলে
মধুর
ক্যানটিনে
এক
জরুরি
সংবাদ
সম্মেলনে
গণতান্ত্রিক
ছাত্রসংসদের
আহ্বায়ক
আবদুল
কাদের
বলেন,
‘জুলাই
গণ-অভ্যুত্থানের
অন্যতম
দাবি
ছিল
বিশ্ববিদ্যালয়ের
হলে
ছাত্ররাজনীতি
নিষিদ্ধ
করা।
কিন্তু
ছাত্রশিবির
সর্বপ্রথম
গুপ্তভাবে
হলে
ছাত্ররাজনীতির
সূচনা
করে।
পরবর্তী
সময়ে
ছাত্র
ইউনিয়নও
তাদের
কমিটি
ঘোষণা
করে।
আজ
ছাত্রদলের
কমিটি
ঘোষণার
মাধ্যমে
আমরা
সেই
পূর্বের
ধারার
ছাত্ররাজনীতিতেই
ফিরে
গেলাম।

অবস্থায়
শিক্ষার্থীরা
শঙ্কিত—হলগুলোতে
আবার
গণরুম–গেস্টরুমের
সংস্কৃতি
ফেরত
আসবে।’