০৪:০০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তীব্র অপুষ্টিতে ১২ হাজার শিশু

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০০:১৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ অগাস্ট ২০২৫
  • 27

জাতিসংঘের
শিশুবিষয়ক
তহবিল—ইউনিসেফের
হালনাগাদ
তথ্য
অনুযায়ী,
জুন
মাসের
চেয়ে
জুলাই
মাসে
গাজায়
অপুষ্টিতে
আক্রান্ত
হয়ে
চিকিৎসার
জন্য
ভর্তি
শিশুর
সংখ্যা
প্রায়
দ্বিগুণ
হয়েছে।
জুনে
চিকিৎসার
জন্য
ভর্তি
হয়েছিল

হাজার
৩৪৪
জন।
আর
জুলাইয়ে
ভর্তি
হয়েছে
১১
হাজার
৮৭৭
জন।
তাদের
মধ্যে
প্রায়
আড়াই
হাজার
শিশু
তীব্র
অপুষ্টিতে
ভুগছিল।

গাজার
অপুষ্টির
শিকার
শিশুদের
জন্য
গড়ে
তোলা
চারটি
চিকিৎসাকেন্দ্রে
সহায়তা
করছে
ডব্লিউএইচও।
তবে
সেখানে
শিশুদের
জন্য
ফর্মুলা
দুধ

পুষ্টিকর
খাবারের
সরবরাহ
খুবই
কম
বলে
জানিয়েছে
সংস্থাটি।
এমন
পরিস্থিতিতে
সম্ভাব্য
সব
পথ
দিয়ে
গাজায়
আরও
বড়
পরিসরে
ত্রাণ
প্রবেশ
করতে
দেওয়ার
আহ্বান
জানিয়েছেন
গেব্রেয়াসুস।

দখলকৃত
ফিলিস্তিনি
ভূখণ্ডে
ডব্লিউএইচওর
প্রতিনিধি
রিক
পিপারকর্ন
এক
ভিডিও
বার্তায়
বলেন,
গাজায়
বর্তমানে
যে
পরিমাণে
পুষ্টিকর
খাবারের
সরবরাহ
করা
হচ্ছে,
তা
অনাহার
পরিস্থিতির
আরও
অবনতি
ঠেকানোর
জন্য
একেবারেই
যথেষ্ট
নয়।
গাজায়
যে
খাবার
সরবরাহ
করা
হচ্ছে,
সেই
তালিকায়
বৈচিত্র্য
আনা
প্রয়োজন।

গাজায়
যখন
অনাহার
ক্রমেই
বিস্তৃত
হচ্ছে,
না
খেতে
পেয়ে
শিশুরা
মারা
যাচ্ছে
এবং
সীমিত
পরিসরে
ত্রাণ
প্রবেশ
করছে,
তখন
উপত্যকাটিতে
দুর্ভিক্ষের
মতো
পরিস্থিতি
দেখা
দিয়েছে
বলে
জানিয়েছে
জাতিসংঘের
মানবিক
কার্যক্রমবিষয়ক
সমন্বয়
দপ্তর
(ওসিএইচএ)।
সংস্থাটির
তথ্যমতে,
২০২৩
সালের

অক্টোবর
ইসরায়েলের
হামলা
শুরুর
পর
থেকে
গাজার
বাসিন্দাদের
খাদ্য
গ্রহণ
সর্বনিম্ন
পর্যায়ে
নেমে
এসেছে।
উপত্যকাটির
৮১
শতাংশ
পরিবারের
সদস্যরা
খুবই
কম
পরিমাণে
খাবার
খেয়ে
বেঁচে
আছেন।
গত
এপ্রিলে
এই
হার
ছিল
অর্ধেকেরও
কম,
৩৩
শতাংশ।
গাজার
মোট
বাসিন্দা
প্রায়
২২
লাখ।

ট্যাগঃ

তীব্র অপুষ্টিতে ১২ হাজার শিশু

আপডেট সময়ঃ ১২:০০:১৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ অগাস্ট ২০২৫

জাতিসংঘের
শিশুবিষয়ক
তহবিল—ইউনিসেফের
হালনাগাদ
তথ্য
অনুযায়ী,
জুন
মাসের
চেয়ে
জুলাই
মাসে
গাজায়
অপুষ্টিতে
আক্রান্ত
হয়ে
চিকিৎসার
জন্য
ভর্তি
শিশুর
সংখ্যা
প্রায়
দ্বিগুণ
হয়েছে।
জুনে
চিকিৎসার
জন্য
ভর্তি
হয়েছিল

হাজার
৩৪৪
জন।
আর
জুলাইয়ে
ভর্তি
হয়েছে
১১
হাজার
৮৭৭
জন।
তাদের
মধ্যে
প্রায়
আড়াই
হাজার
শিশু
তীব্র
অপুষ্টিতে
ভুগছিল।

গাজার
অপুষ্টির
শিকার
শিশুদের
জন্য
গড়ে
তোলা
চারটি
চিকিৎসাকেন্দ্রে
সহায়তা
করছে
ডব্লিউএইচও।
তবে
সেখানে
শিশুদের
জন্য
ফর্মুলা
দুধ

পুষ্টিকর
খাবারের
সরবরাহ
খুবই
কম
বলে
জানিয়েছে
সংস্থাটি।
এমন
পরিস্থিতিতে
সম্ভাব্য
সব
পথ
দিয়ে
গাজায়
আরও
বড়
পরিসরে
ত্রাণ
প্রবেশ
করতে
দেওয়ার
আহ্বান
জানিয়েছেন
গেব্রেয়াসুস।

দখলকৃত
ফিলিস্তিনি
ভূখণ্ডে
ডব্লিউএইচওর
প্রতিনিধি
রিক
পিপারকর্ন
এক
ভিডিও
বার্তায়
বলেন,
গাজায়
বর্তমানে
যে
পরিমাণে
পুষ্টিকর
খাবারের
সরবরাহ
করা
হচ্ছে,
তা
অনাহার
পরিস্থিতির
আরও
অবনতি
ঠেকানোর
জন্য
একেবারেই
যথেষ্ট
নয়।
গাজায়
যে
খাবার
সরবরাহ
করা
হচ্ছে,
সেই
তালিকায়
বৈচিত্র্য
আনা
প্রয়োজন।

গাজায়
যখন
অনাহার
ক্রমেই
বিস্তৃত
হচ্ছে,
না
খেতে
পেয়ে
শিশুরা
মারা
যাচ্ছে
এবং
সীমিত
পরিসরে
ত্রাণ
প্রবেশ
করছে,
তখন
উপত্যকাটিতে
দুর্ভিক্ষের
মতো
পরিস্থিতি
দেখা
দিয়েছে
বলে
জানিয়েছে
জাতিসংঘের
মানবিক
কার্যক্রমবিষয়ক
সমন্বয়
দপ্তর
(ওসিএইচএ)।
সংস্থাটির
তথ্যমতে,
২০২৩
সালের

অক্টোবর
ইসরায়েলের
হামলা
শুরুর
পর
থেকে
গাজার
বাসিন্দাদের
খাদ্য
গ্রহণ
সর্বনিম্ন
পর্যায়ে
নেমে
এসেছে।
উপত্যকাটির
৮১
শতাংশ
পরিবারের
সদস্যরা
খুবই
কম
পরিমাণে
খাবার
খেয়ে
বেঁচে
আছেন।
গত
এপ্রিলে
এই
হার
ছিল
অর্ধেকেরও
কম,
৩৩
শতাংশ।
গাজার
মোট
বাসিন্দা
প্রায়
২২
লাখ।