আলোচনায়
অংশ
নিয়ে
ফরিদপুর
মুসলিম
মিশনের
সাধারণ
সম্পাদক
অধ্যাপক
এম
এ
সামাদ
বলেন,
‘আমার
জীবনে
অনেক
প্রিয়
শিক্ষক
আছেন।
মাদ্রাসায়
ছিলেন,
স্কুলে
ছিলেন,
কলেজে
ছিলেন।
তাঁদের
কাছে
আমার
জীবনের
ঋণ
ভোলার
নয়।’
প্রবীণ
শিক্ষক
ও
সাহিত্যের
ফেরিওয়ালা
হিসেবে
খ্যাত
অধ্যাপক
আলতাফ
হোসেন
বলেন,
বাবা
ও
মায়ের
সঙ্গে
ছেলে–মেয়েদের
সম্পর্ক
যেমন
অবিচ্ছেদ্য,
তেমনি
অবিচ্ছেদ্য
সম্পর্ক
শিক্ষক
ও
শিক্ষার্থীদের
মধ্যে।
তিনি
আইপিডিসি
কর্তৃপক্ষের
কাছে
আহ্বান
জানিয়ে
বলেন,
এ
বছর
যাঁরা
প্রিয়
শিক্ষক
হিসেবে
নির্বাচিত
হবেন,
তাঁদের
জীবনকথা
এবং
নির্বাচিত
হওয়ার
পর
তাঁদের
আবেগ-অনুভূতি
নিয়ে
যেন
একটি
বই
প্রকাশ
করা
হয়।
এটি
করা
গেলে
তা
অন্য
শিক্ষকদের
জন্য
একটি
আকর
গ্রন্থ
হয়ে
থাকবে।
ফরিদপুর
সচেতন
নাগরিক
কমিটির
(সনাক)
সভাপতি
শিপ্রা
রায়
বলেন,
‘দেশে
শিক্ষা
নিয়ে
পরীক্ষা-নিরীক্ষা
চলে।
এক
সরকার
আসে
নতুন
নতুন
শিক্ষা
কমিশন
করে,
পাল্টে
দেয়
শিক্ষার
কারিকুলাম।
শিক্ষার্থীদের
এই
গিনিপিগ
দশা
থেকে
উদ্ধার
করা
জরুরি।’
পাশাপাশি
তিনি
শিক্ষাক্ষেত্রে
বাজেট
বাড়ানোর
প্রস্তাব
করেন।
এডমিন 











