বৈঠক
শেষে
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
উপাচার্য
নিয়াজ
আহমেদ
খান
সাংবাদিকদের
বলেন,
গণ–অভ্যুত্থানের
আগে
গণরুম-গেস্টরুম
সংস্কৃতি
ছিল।
সে
কারণে
শিক্ষার্থীদের
মধ্যে
একধরনের
ভয়,
আশঙ্কা
ও
ট্রমা
রয়েছে।
হল
ও
ক্যাম্পাসে
শিক্ষার্থীবান্ধব
রাজনীতির
রূপ
কেমন
হওয়া
উচিত,
এ
বিষয়ে
ছাত্রসংগঠনগুলোর
সঙ্গে
জরুরি
ভিত্তিতে
আলোচনা
করেছেন
তাঁরা।
কারণ,
সামনে
ডাকসু
নির্বাচন
রয়েছে।
এই
নির্বাচনে
সব
ছাত্রসংগঠনের
পূর্ণ
ভূমিকা
প্রয়োজন
এবং
তাঁরা
চান
সবাই
অংশ
নিক।
এই
বৈঠকের
আগে
গত
শুক্রবার
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের
১৮টি
হলে
কমিটি
ঘোষণা
করে
ছাত্রদল।
এর
প্রতিবাদে
সেদিন
রাতে
হলে
ছাত্ররাজনীতির
বিরুদ্ধে
ক্যাম্পাসে
মিছিল
হয়,
কয়েক
শ
শিক্ষার্থী
প্রথমে
রাজু
ভাস্কর্যের
সামনে
জড়ো
হয়ে
বিক্ষোভ
করেন,
পরে
তাঁরা
ভিসি
চত্বরে
যান।
সেখানে
উপাচার্য
নিয়াজ
আহমেদ
খান
শিক্ষার্থীদের
বলেন,
জুলাই
গণ–অভ্যুত্থানের
সময়
যে
সিদ্ধান্ত
হয়েছিল,
সেটি
বহাল
থাকবে।
অর্থাৎ,
হলে
ছাত্ররাজনীতি
থাকবে
না।
কিন্তু
উপাচার্যের
এই
বক্তব্যে
ছাত্রসংগঠনগুলোর
মধ্যে
মিশ্র
প্রতিক্রিয়া
দেখা
দেয়।
এমন
পরিস্থিতিতে
গতকাল
ছাত্রসংগঠনগুলোর
সঙ্গে
বৈঠক
করেছে
বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশাসন।
এডমিন 













