১১:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫, ২৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ফজরের নামাজের শুরু ও শেষ সময়

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০২:৪৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫
  • 5


শুরুর
সময়:

ফজরের
নামাজের
সময়
শুরু
হয়
সুবহে
সাদিক
থেকে,
অর্থাৎ
ভোরের
প্রথম
আলো
যখন
পূর্ব
দিগন্তে
ছড়িয়ে
পড়ে।
এটি
সাধারণত
সূর্যোদয়ের
প্রায়
দেড়
ঘণ্টা
আগে
শুরু
হয়।
সুবহে
সাদিক
হলো
সেই
সময়
যখন
আকাশে
একটি
সাদা
আলোর
রেখা
দেখা
যায়,
যা
ধীরে
ধীরে
ছড়িয়ে
পড়ে।
(সহিহ
মুসলিম,
হাদিস:
৬১২)

এই
হাদিসে
জিবরাঈল
(আ.)
নবীজিকে
ফজরের
সময়
শিখিয়েছেন।
তিনি
দুই
দিন
নবীজিকে
নামাজের
সময়
শিখিয়েছিলেন।
প্রথম
দিন
তিনি
ফজরের
নামাজ
সুবহে
সাদিকের
শুরুতে
পড়িয়েছেন।
(সুনান
আবু
দাউদ,
হাদিস:
৩৯৩)


শেষ
সময়:

ফজরের
নামাজের
সময়
শেষ
হয়
সূর্যোদয়ের
সঙ্গে
সঙ্গে।
সূর্যোদয়ের
পর
ফজরের
নামাজ
আদায়
করা
জায়েজ
নয়।
যদি
কেউ
সময়ের
মধ্যে
নামাজ
শুরু
করে
এবং
সূর্যোদয়ের
আগে
শেষ
করে,
তবেই
তা
গ্রহণযোগ্য।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৫৭৯)

এই
হাদিসে
ফজরের
সময়ের
সীমা
স্পষ্ট
করা
হয়েছে।


মাকরুহ
সময়:

ফজরের
নামাজ
সূর্যোদয়ের
কাছাকাছি
সময়ে
পড়া
মাকরুহ।
নবীজি
(সা.)
সময়ের
শুরুতে
নামাজ
পড়তে
উৎসাহিত
করেছেন।
(জামে
তিরমিজি,
হাদিস:
১৭০)

ট্যাগঃ

ফজরের নামাজের শুরু ও শেষ সময়

আপডেট সময়ঃ ১২:০২:৪৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৫


শুরুর
সময়:

ফজরের
নামাজের
সময়
শুরু
হয়
সুবহে
সাদিক
থেকে,
অর্থাৎ
ভোরের
প্রথম
আলো
যখন
পূর্ব
দিগন্তে
ছড়িয়ে
পড়ে।
এটি
সাধারণত
সূর্যোদয়ের
প্রায়
দেড়
ঘণ্টা
আগে
শুরু
হয়।
সুবহে
সাদিক
হলো
সেই
সময়
যখন
আকাশে
একটি
সাদা
আলোর
রেখা
দেখা
যায়,
যা
ধীরে
ধীরে
ছড়িয়ে
পড়ে।
(সহিহ
মুসলিম,
হাদিস:
৬১২)

এই
হাদিসে
জিবরাঈল
(আ.)
নবীজিকে
ফজরের
সময়
শিখিয়েছেন।
তিনি
দুই
দিন
নবীজিকে
নামাজের
সময়
শিখিয়েছিলেন।
প্রথম
দিন
তিনি
ফজরের
নামাজ
সুবহে
সাদিকের
শুরুতে
পড়িয়েছেন।
(সুনান
আবু
দাউদ,
হাদিস:
৩৯৩)


শেষ
সময়:

ফজরের
নামাজের
সময়
শেষ
হয়
সূর্যোদয়ের
সঙ্গে
সঙ্গে।
সূর্যোদয়ের
পর
ফজরের
নামাজ
আদায়
করা
জায়েজ
নয়।
যদি
কেউ
সময়ের
মধ্যে
নামাজ
শুরু
করে
এবং
সূর্যোদয়ের
আগে
শেষ
করে,
তবেই
তা
গ্রহণযোগ্য।
(সহিহ
বুখারি,
হাদিস:
৫৭৯)

এই
হাদিসে
ফজরের
সময়ের
সীমা
স্পষ্ট
করা
হয়েছে।


মাকরুহ
সময়:

ফজরের
নামাজ
সূর্যোদয়ের
কাছাকাছি
সময়ে
পড়া
মাকরুহ।
নবীজি
(সা.)
সময়ের
শুরুতে
নামাজ
পড়তে
উৎসাহিত
করেছেন।
(জামে
তিরমিজি,
হাদিস:
১৭০)