যুক্তরাষ্ট্রের
পরিসংখ্যান
ব্যুরোর
তথ্য
অনুযায়ী,
২০২৪
সালে
বাংলাদেশ
যুক্তরাষ্ট্রে
৮৩৬
কোটি
ডলারের
পণ্য
রপ্তানি
করেছে।
একই
সময়ে
যুক্তরাষ্ট্র
থেকে
আমদানি
করেছে
২২১
কোটি
ডলারের
পণ্য।
এ
হিসাবে
বাংলাদেশের
বাণিজ্য
উদ্বৃত্ত
বা
বাংলাদেশের
সঙ্গে
যুক্তরাষ্ট্রের
বাণিজ্যঘাটতি
৬১৫
কোটি
ডলার।
এ
বাণিজ্যঘাটতি
কমাতেই
বাংলাদেশের
ওপর
যুক্তরাষ্ট্র
পাল্টা
শুল্ক
আরোপ
করে।
পাল্টা
শুল্কহারের
সংশোধন
স্বল্প
মেয়াদে
বাংলাদেশের
জন্য
স্বস্তি
এনে
দিয়েছে।
তবু
একটি
প্রশ্ন
উঠছে,
বাংলাদেশ
এর
বিনিময়ে
যুক্তরাষ্ট্রকে
কী
দিয়েছে?
কিছু
প্রতিশ্রুতি
যেমন
গম,
তুলা
ও
উড়োজাহাজ
আমদানির
বিষয়টি
এরই
মধ্যে
প্রকাশ
পেয়েছে।
তবে
বলা
হচ্ছে,
আরও
কিছু
প্রতিশ্রুতি
গোপনীয়তা
চুক্তির
আওতায়
দেওয়া
হয়েছে,
যা
দ্রুতই
জনসমক্ষে
আসার
সম্ভাবনা
নেই।
তবে
যুক্তরাষ্ট্রের
দৃষ্টিকোণে
বাংলাদেশের
গম,
তুলা
ও
উড়োজাহাজ
আমদানি
দ্বিপক্ষীয়
বাণিজ্যঘাটতি
হ্রাসের
একটি
সম্ভাব্য
উপায়।
তবে
এত
উচ্চমূল্য
ক্রয়ের
ওপর
নির্ভর
করা
বাংলাদেশের
অর্থনৈতিক
সীমাবদ্ধতা
ও
উন্নয়ন
অগ্রাধিকারের
জন্য
টেকসই
বা
কৌশলগতভাবে
সর্বোত্তম
না-ও
হতে
পারে।
পরিবর্তে
প্রযুক্তি,
ফার্মাসিউটিক্যাল
এবং
স্বাস্থ্যসেবা
খাতে
সহযোগিতার
মাধ্যমে
বাণিজ্যঘাটতি
মোকাবিলা
এবং
দুই
দেশের
মধ্যে
দীর্ঘমেয়াদি
অর্থনৈতিক
অংশীদারত্ব
জোরদার
করা
আরও
উত্তম
হতো।
এডমিন 












