০৮:৫৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ২৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘কলিজা খুলে ফেলার’ হুমকি দেওয়া বিএনপি নেতাকে শোকজ

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৬:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৫
  • 21

আবদুল
গফুর
ভূঁইয়া
২০০১
সালে
কুমিল্লা-১১
আসনের
(নাঙ্গলকোট)
সংসদ
সদস্য
ছিলেন।
দলীয়
সূত্র
জানিয়েছে,
নাঙ্গলকোট
উপজেলার
ভোলাইন
উচ্চবিদ্যালয়

কলেজের
সভাপতির
পদ
নিয়ে
শিক্ষা
বোর্ড
চেয়ারম্যানকে
হুমকি
দেন
আবদুল
গফুর
ভূঁইয়া।
বর্তমানে
প্রতিষ্ঠানটির
সভাপতির
পদে
রয়েছেন
তিনি।
ঘটনার
পর
আবদুল
গফুর
ভূঁইয়া
দাবি
করেন,
এটি
তাঁর
কল
রেকর্ড
নয়।
এডিট
করে
রেকর্ড
প্রচার
করা
হয়েছে।
তবে
কুমিল্লা
শিক্ষা
বোর্ডের
চেয়ারম্যানের
সঙ্গে
কথা
বলে
কল
রেকর্ডটির
সত্যতা
নিশ্চিত
হওয়া
গেছে।

এদিকে
কুমিল্লার
নাঙ্গলকোট
উপজেলার
১৬টি
ইউনিয়নের
মধ্যে
গত
মঙ্গলবার
সাতটি
ইউনিয়ন
বিএনপির
সম্মেলন
অনুষ্ঠিত
হয়।
ওই
দিন
চার
ইউনিয়ন
বিএনপির
সম্মেলনের
জন্য
উপজেলার
বিভিন্ন
এলাকার
আটটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের
পাঠদান
বন্ধ
রাখা
হয়।
এই
ঘটনার
পর
দিন
আরও
সাতটি
ইউনিয়নে
বিএনপির
সম্মেলনে
অনুষ্ঠিত
হয়েছে।
ওই
দিনও
সম্মেলনের
কারণে
উপজেলার
বিভিন্ন
এলাকায়
দুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
বন্ধ
রাখা
হয়।
খোলা
থাকলেও
পাঠদান
চালানো
হয়নি
আরও
দুটি
প্রতিষ্ঠানে।
সংশ্লিষ্ট
প্রতিষ্ঠানপ্রধানেরা
জানিয়েছেন,
বিএনপির
সম্মেলনের
জন্য
তাঁরা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পাঠদান
বন্ধ
রাখতে
বাধ্য
হয়েছেন।
এসব
ঘটনায়
শিক্ষার্থী

অভিভাবকেরাও
ক্ষোভ
প্রকাশ
করেন।

ট্যাগঃ

‘কলিজা খুলে ফেলার’ হুমকি দেওয়া বিএনপি নেতাকে শোকজ

আপডেট সময়ঃ ১২:০৬:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ অগাস্ট ২০২৫

আবদুল
গফুর
ভূঁইয়া
২০০১
সালে
কুমিল্লা-১১
আসনের
(নাঙ্গলকোট)
সংসদ
সদস্য
ছিলেন।
দলীয়
সূত্র
জানিয়েছে,
নাঙ্গলকোট
উপজেলার
ভোলাইন
উচ্চবিদ্যালয়

কলেজের
সভাপতির
পদ
নিয়ে
শিক্ষা
বোর্ড
চেয়ারম্যানকে
হুমকি
দেন
আবদুল
গফুর
ভূঁইয়া।
বর্তমানে
প্রতিষ্ঠানটির
সভাপতির
পদে
রয়েছেন
তিনি।
ঘটনার
পর
আবদুল
গফুর
ভূঁইয়া
দাবি
করেন,
এটি
তাঁর
কল
রেকর্ড
নয়।
এডিট
করে
রেকর্ড
প্রচার
করা
হয়েছে।
তবে
কুমিল্লা
শিক্ষা
বোর্ডের
চেয়ারম্যানের
সঙ্গে
কথা
বলে
কল
রেকর্ডটির
সত্যতা
নিশ্চিত
হওয়া
গেছে।

এদিকে
কুমিল্লার
নাঙ্গলকোট
উপজেলার
১৬টি
ইউনিয়নের
মধ্যে
গত
মঙ্গলবার
সাতটি
ইউনিয়ন
বিএনপির
সম্মেলন
অনুষ্ঠিত
হয়।
ওই
দিন
চার
ইউনিয়ন
বিএনপির
সম্মেলনের
জন্য
উপজেলার
বিভিন্ন
এলাকার
আটটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের
পাঠদান
বন্ধ
রাখা
হয়।
এই
ঘটনার
পর
দিন
আরও
সাতটি
ইউনিয়নে
বিএনপির
সম্মেলনে
অনুষ্ঠিত
হয়েছে।
ওই
দিনও
সম্মেলনের
কারণে
উপজেলার
বিভিন্ন
এলাকায়
দুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
বন্ধ
রাখা
হয়।
খোলা
থাকলেও
পাঠদান
চালানো
হয়নি
আরও
দুটি
প্রতিষ্ঠানে।
সংশ্লিষ্ট
প্রতিষ্ঠানপ্রধানেরা
জানিয়েছেন,
বিএনপির
সম্মেলনের
জন্য
তাঁরা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পাঠদান
বন্ধ
রাখতে
বাধ্য
হয়েছেন।
এসব
ঘটনায়
শিক্ষার্থী

অভিভাবকেরাও
ক্ষোভ
প্রকাশ
করেন।