মাখন
এসব
তির্যক
প্রশ্নের
বিপরীতে
সাধারণত
একটুকরো
হাসি
দিয়ে
কাজ
সারে।
সেদিন
বলেছিল,
‘ছন্দার
স্বামী
মইরা
যাওনের
পর
কেমতে
উদাস
ওয়্যা
থাকত।
বেচারা।’
চল্লিশ
বছরের
ছন্দা
মাসিকে
দেখলে
বুকে
ঝিলিক
লাগে
সত্যি।
তার
গমরঙা
শরীর,
ঠোঁটের
ওপরের
তিলটা
মনোমুগ্ধকর।
তাই
বলে
চব্বিশ
বছরের
মাখনের
সাথে
এই
বয়স্ক
মহিলার
প্রেম!
বন্ধুদের
মধ্যে
জমসেদ
মাখনের
একান্ত
অনুগত
দোস্ত।
বাকি
বন্ধুদের
ধারণা,
মাখনের
সকল
প্রেমবিষয়ক
কুকর্মের
সহায়ক
জমসেদ।
জমসেদ
এসব
কুৎসাকে
উপেক্ষা
করে,
‘আবে,
তরা
কি
মাখনের
চারির
কাবিল?
কেমতেভি
একটা
মাইয়া
পটায়া
পারলে
তিন
মাস
টিকে
না
তগো।
হে
কি
তগো
কোনো
লোসকান
করছে?’
বন্ধুরা
দল
বেঁধে
তেড়ে
উঠেছিল,
‘হে
যার–তার
লগে
পিরিত
করে।
সোসাইটির
বদনাম।’
জমসেদ
মুখ
ভেংচি
দিয়ে
ফিরে
আসে।
শোনা
যায়,
জমসেদ
নাকি
মাখনের
প্রাক্তন
প্রেমিকাদের
নিয়ে
‘নিরাপদ
প্রেমিক
কল্যাণ
সংঘ’
খুলেছে।
যেখানে
ছন্দ
মাসি,
রাফি-সাফি-নাফি,
নূপুরের
মতন
প্রাক্তন
প্রেমিকারা
জড়ো
হয়ে
সুখময়
সে
প্রেমের
দিনগুলোর
কথা
স্মরণ
করে।
যদিও
সংঘের
অস্তিত্ব
চোখে
দেখেনি
কেউ।
এর
মাঝে
মাখনকে
বেশ
কিছুদিন
হলো
খুঁজে
পাওয়া
যাচ্ছে
না।
প্রথমে
তার
টাইফয়েড
হলো।
তিন
দিন
জ্বরের
ঘোরে
বেসামাল।
মাখনের
বাপের
হাঁপানির
টান
আজকাল
এত
ঘন
ঘন
ওঠে,
ছেলেকে
একটু
সেবাযত্ন
করার
মতন
শক্তি
নাই।
মা
মরেছে
বছর
সাতেক।
বড়
বোন
দুই–তিন
দিন
এসে
সেবাযত্ন
করে
গেল।
তার
পরের
খবর
কেউ
জানে
না।
এডমিন 







