০১:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ২৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইউক্রেনকে ‘শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তা’ দিতে রাজি হয়েছেন পুতিন: ট্রাম্পের দূত

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:১৫:২৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫
  • 14

ইউক্রেনকে
‘শক্তিশালী
নিরাপত্তা
নিশ্চয়তা’
দিতে
রাশিয়ার
প্রেসিডেন্ট
ভ্লাদিমির
পুতিন
রাজি
হয়েছেন।
রোববার
সংবাদমাধ্যম
সিএনএনকে

তথ্য
জানিয়েছেন
যুক্তরাষ্ট্রের
প্রেসিডেন্ট
ডোনাল্ড
ট্রাম্পের
বিশেষ
দূত
স্টিভ
উইটকফ।
এটিকে
মোড়
বদলে
দেওয়ার
মতো
ঘটনা
বলে
উল্লেখ
করেছেন
তিনি।

ইউক্রেন
যুদ্ধ
থামাতে
গত
শুক্রবার
যুক্তরাষ্ট্রের
আলাস্কায়
বৈঠক
করেন
ট্রাম্প

পুতিন।
ওই
বৈঠক
থেকে
যুদ্ধ
বন্ধের
চুক্তির
ঘোষণা
আসবে
বলে
আশা
করা
হচ্ছিল।
তবে
শেষ
পর্যন্ত
এমন
কিছু
ঘটেনি।
কোনো
চুক্তি
ছাড়াই
মস্কো
ফিরে
যান
পুতিন।
আর
কয়েক
দিন
আগেও
দ্রুত
যুদ্ধবিরতির
কথা
বলা
ট্রাম্প
সুর
বদলে
বলেন,
যুদ্ধ
বন্ধের
চুক্তি
রাশিয়া

ইউক্রেনকে
করতে
হবে।

এরপর
সোমবার
ইউক্রেনের
প্রেসিডেন্ট
ভলোদিমির
জেলেনস্কির
সঙ্গে
বৈঠকে
বসতে
যাচ্ছেন
ট্রাম্প।
সেখানে
যুক্তরাজ্য,
ফ্রান্স,
জার্মানিসহ
ইউরোপের
বিভিন্ন
দেশের
নেতারা
যোগ
দেবেন।
তাঁদের
আহ্বান—যুদ্ধ
বন্ধের
কোনো
চুক্তির
ক্ষেত্রে
যেন
ইউক্রেনের
নিরাপত্তার
বিষয়টি
মাথায়
রাখা
হয়।

ট্যাগঃ

ইউক্রেনকে ‘শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তা’ দিতে রাজি হয়েছেন পুতিন: ট্রাম্পের দূত

আপডেট সময়ঃ ১২:১৫:২৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৮ অগাস্ট ২০২৫

ইউক্রেনকে
‘শক্তিশালী
নিরাপত্তা
নিশ্চয়তা’
দিতে
রাশিয়ার
প্রেসিডেন্ট
ভ্লাদিমির
পুতিন
রাজি
হয়েছেন।
রোববার
সংবাদমাধ্যম
সিএনএনকে

তথ্য
জানিয়েছেন
যুক্তরাষ্ট্রের
প্রেসিডেন্ট
ডোনাল্ড
ট্রাম্পের
বিশেষ
দূত
স্টিভ
উইটকফ।
এটিকে
মোড়
বদলে
দেওয়ার
মতো
ঘটনা
বলে
উল্লেখ
করেছেন
তিনি।

ইউক্রেন
যুদ্ধ
থামাতে
গত
শুক্রবার
যুক্তরাষ্ট্রের
আলাস্কায়
বৈঠক
করেন
ট্রাম্প

পুতিন।
ওই
বৈঠক
থেকে
যুদ্ধ
বন্ধের
চুক্তির
ঘোষণা
আসবে
বলে
আশা
করা
হচ্ছিল।
তবে
শেষ
পর্যন্ত
এমন
কিছু
ঘটেনি।
কোনো
চুক্তি
ছাড়াই
মস্কো
ফিরে
যান
পুতিন।
আর
কয়েক
দিন
আগেও
দ্রুত
যুদ্ধবিরতির
কথা
বলা
ট্রাম্প
সুর
বদলে
বলেন,
যুদ্ধ
বন্ধের
চুক্তি
রাশিয়া

ইউক্রেনকে
করতে
হবে।

এরপর
সোমবার
ইউক্রেনের
প্রেসিডেন্ট
ভলোদিমির
জেলেনস্কির
সঙ্গে
বৈঠকে
বসতে
যাচ্ছেন
ট্রাম্প।
সেখানে
যুক্তরাজ্য,
ফ্রান্স,
জার্মানিসহ
ইউরোপের
বিভিন্ন
দেশের
নেতারা
যোগ
দেবেন।
তাঁদের
আহ্বান—যুদ্ধ
বন্ধের
কোনো
চুক্তির
ক্ষেত্রে
যেন
ইউক্রেনের
নিরাপত্তার
বিষয়টি
মাথায়
রাখা
হয়।