বাংলাদেশে
গেমিং
এখনো
মূলধারার
পেশা
হয়ে
ওঠেনি।
তবে
তরুণদের
ক্রমবর্ধমান
আগ্রহে
সিয়াম
আশাবাদী।
সম্প্রতি
বাংলাদেশ
ফুটবল
ফেডারেশন
প্রথমবারের
মতো
ফিফা
ই-ওয়ার্ল্ড
কাপের
আঞ্চলিক
বাছাইপর্বের
উদ্যোগ
নিয়েছে,
যা
দেশীয়
গেমারদের
জন্য
বড়
সুযোগ
হয়ে
উঠতে
পারে।
তাঁর
মতে,
ই-স্পোর্টস
শুধু
বিনোদন
নয়,
আন্তর্জাতিক
অঙ্গনে
ক্যারিয়ার
গড়ারও
মাধ্যম।
খেলার
পাশাপাশি
এখানে
কোচ,
বিশ্লেষক
কিংবা
ধারাভাষ্যকার
হিসেবেও
কাজ
করার
সুযোগ
রয়েছে।
সিয়ামের
বিশ্বাস,
নিয়মিত
অনুশীলন
ও
প্রতিযোগিতামূলক
মানসিকতা
থাকলে
বাংলাদেশি
গেমাররা
বৈশ্বিক
পর্যায়ে
সফল
হতে
পারবেন।
বর্তমানে
তিনি
একটি
বহুজাতিক
কোম্পানিতে
টেক্সটাইল
প্রকৌশলী
হিসেবে
কর্মরত
থাকলেও
গেমিং
তাঁর
শখ
ও
নেশার
জায়গা
হয়ে
আছে।
এডমিন 












