০৭:৫০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫, ৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দেরিতে আসায় উপদেষ্টা মাহফুজের অনুষ্ঠান কাভার করলেন না সাংবাদিকরা

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ০৬:০১:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫
  • 1

নির্ধারিত সময়ের পৌনে একঘণ্টা পরও অনুষ্ঠানস্থলে না আসায় তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলমের অনুষ্ঠান কাভার করেননি সাংবাদিকরা।

বুধবার (২০ আগস্ট) বিকেল ৩টায় সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য অনুদান বিতরণ অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা।

পরে অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার সময় আরও একঘণ্টা পিছিয়ে বিকেল ৪টায় নেওয়া হয়। সাংবাদিকরা বিকেল ৪টার আগেই অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত হন। পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য অনুদান নিতে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরাও উপস্থিত হন। কিন্তু উপদেষ্টা মাহফুজ আলম না আসার অনুষ্ঠান শুরু হচ্ছিল না।

বিকেল সাড়ে ৪টায় উপদেষ্টা না আসায় সাংবাদিকদের ধৈর্যচ্যুতি ঘটে। তখনই কোনো কোনো সাংবাদিক অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করার উদ্যোগ নেন। তবে সবাই আরও কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেন। এরপর বিকেল পৌনে ৫টার দিকে ইলেকট্রনিক, প্রিন্ট ও অনলাইন গণমাধ্যমের সাংবাদিকরা একযোগে সভাকক্ষ থেকে বেরিয়ে যান। তখনো অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিরা বসেছিলেন।

তবে সাংবাদিকরা অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করার ১৫ মিনিট পর বিকেল ৫টার দিকে উপদেষ্টা মাহফুজ আলম এসেছিলেন বলে জানান তথ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।

সাংবাদিকদের অনেকেই জানান, মাহফুজ আলম সাধারণত তার কর্মসূচিগুলোতে সাংবাদিকদের ডাকেন না। যে দু-একটিতে ডাকেন সেগুলোতেও তিনি সময় মতো আসেন না।

একটি অনলাইন গণমাধ্যমের একজন সাংবাদিক নাম প্রকাশ না করে জানান, উপদেষ্টা মাহফুজ আলম এর আগে গত ২৫ মার্চ সচিবালয়ের মধ্যে তথ্য অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে একটি অনুষ্ঠানের সাংবাদিকদের ডেকেছিলেন। সেই অনুষ্ঠানটি ছিল জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘটনাপ্রবাহ-সংক্রান্ত ওয়েবসাইটের উদ্বোধন নিয়ে। অনুষ্ঠানটি বিকেল ৪টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও আধ ঘণ্টারও বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও অনুষ্ঠানস্থলে আসেননি উপদেষ্টা। এরপর ওই অনুষ্ঠানটিও কাভার করেনি সাংবাদিকরা।

সরকারি অনুদানের প্রথম কিস্তির মঞ্জুরিপত্র হস্তান্তর
পরে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অনুষ্ঠানে সরকারি অনুদানের জন্য মনোনীত ১২টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকে প্রথম কিস্তিতে ১৫ লাখ টাকা করে মোট এক কোটি ৮০ লাখ টাকার মঞ্জুরিপত্র দেওয়া হয়। এর পাশাপাশি সরকারি অনুদানের জন্য মনোনীত ২০টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকে প্রথম কিস্তিতে ৬ লাখ টাকা করে মোট এক কোটি ২০ লক্ষ টাকার মঞ্জুরিপত্র দেওয়া হয়। চলচ্চিত্র নির্মাণ সাপেক্ষে প্রতিটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকে চার কিস্তিতে মোট ৭৫ লাখ টাকা এবং প্রতিটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকে চার কিস্তিতে মোট ২০ লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হবে।

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা সরকারি অনুদানের জন্য মনোনীত পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের প্রযোজকদের কাছে অনুদানের মঞ্জুরিপত্র হস্তান্তর করেন।

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, সরকারি অনুদানে নির্মাণাধীন চলচ্চিত্রের মানোন্নয়নে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সার্বিক সহযোগিতা করবে। এর অংশ হিসেবে মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে চলচ্চিত্রের মানোন্নয়ন-বিষয়ক কর্মশালা আয়োজন করা হবে। কর্মশালায় চলচ্চিত্র বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিবর্গকে আমন্ত্রণ জানানো হবে। এই কর্মশালা চলচ্চিত্রের মানোন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।

সরকারি অনুদানের জন্য চলচ্চিত্র বাছাই প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, সর্বোচ্চ স্বচ্ছতার সঙ্গে এবারে চলচ্চিত্র বাছাই করা হয়েছে। এ বছর অনুদানের জন্য মনোনীত চলচ্চিত্রের গল্পের মধ্যে অনেক বৈচিত্র্য রয়েছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থান নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণের বিষয়ে তিনি বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রকৃত ঘটনাপ্রবাহের আলোকে সংবেদনশীলতা বজায় রেখে চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে হবে।

অনুদানে নির্মিত চলচ্চিত্র সংরক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করে উপদেষ্টা বলেন, সরকারি অনুদানে নির্মিত সকল চলচ্চিত্র বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভে সংরক্ষণ করা হবে। ফিল্ম আর্কাইভ কর্তৃপক্ষ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় এসব চলচ্চিত্র প্রদর্শনের ব্যবস্থা করবে।

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণ কার্যক্রম সম্পন্ন করার তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, এর আগে অনেকেই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে পারেননি। এটি দুঃখজনক।

তিনি নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণ কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য নির্মাতাদের প্রতি আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে অনুষ্ঠানে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা, প্রধান তথ্য অফিসার মো. নিজামূল কবীর, অতিরিক্ত সচিব মো. কাউসার আহাম্মদ, অতিরিক্ত সচিব নূর মো. মাহবুবুল হক, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুমা রহমান তানি-সহ অনুদানের জন্য মনোনীত চলচ্চিত্রের প্রযোজকরা উপস্থিত ছিলেন।

আরএমএম/এমএএইচ/

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন jagofeature@gmail.com ঠিকানায়।

ট্যাগঃ

দেরিতে আসায় উপদেষ্টা মাহফুজের অনুষ্ঠান কাভার করলেন না সাংবাদিকরা

আপডেট সময়ঃ ০৬:০১:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫

নির্ধারিত সময়ের পৌনে একঘণ্টা পরও অনুষ্ঠানস্থলে না আসায় তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলমের অনুষ্ঠান কাভার করেননি সাংবাদিকরা।

বুধবার (২০ আগস্ট) বিকেল ৩টায় সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য অনুদান বিতরণ অনুষ্ঠানে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা।

পরে অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার সময় আরও একঘণ্টা পিছিয়ে বিকেল ৪টায় নেওয়া হয়। সাংবাদিকরা বিকেল ৪টার আগেই অনুষ্ঠানস্থলে উপস্থিত হন। পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণের জন্য অনুদান নিতে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরাও উপস্থিত হন। কিন্তু উপদেষ্টা মাহফুজ আলম না আসার অনুষ্ঠান শুরু হচ্ছিল না।

বিকেল সাড়ে ৪টায় উপদেষ্টা না আসায় সাংবাদিকদের ধৈর্যচ্যুতি ঘটে। তখনই কোনো কোনো সাংবাদিক অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করার উদ্যোগ নেন। তবে সবাই আরও কিছুক্ষণ অপেক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেন। এরপর বিকেল পৌনে ৫টার দিকে ইলেকট্রনিক, প্রিন্ট ও অনলাইন গণমাধ্যমের সাংবাদিকরা একযোগে সভাকক্ষ থেকে বেরিয়ে যান। তখনো অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিরা বসেছিলেন।

তবে সাংবাদিকরা অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করার ১৫ মিনিট পর বিকেল ৫টার দিকে উপদেষ্টা মাহফুজ আলম এসেছিলেন বলে জানান তথ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।

সাংবাদিকদের অনেকেই জানান, মাহফুজ আলম সাধারণত তার কর্মসূচিগুলোতে সাংবাদিকদের ডাকেন না। যে দু-একটিতে ডাকেন সেগুলোতেও তিনি সময় মতো আসেন না।

একটি অনলাইন গণমাধ্যমের একজন সাংবাদিক নাম প্রকাশ না করে জানান, উপদেষ্টা মাহফুজ আলম এর আগে গত ২৫ মার্চ সচিবালয়ের মধ্যে তথ্য অধিদপ্তরের সম্মেলনকক্ষে একটি অনুষ্ঠানের সাংবাদিকদের ডেকেছিলেন। সেই অনুষ্ঠানটি ছিল জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ঘটনাপ্রবাহ-সংক্রান্ত ওয়েবসাইটের উদ্বোধন নিয়ে। অনুষ্ঠানটি বিকেল ৪টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও আধ ঘণ্টারও বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও অনুষ্ঠানস্থলে আসেননি উপদেষ্টা। এরপর ওই অনুষ্ঠানটিও কাভার করেনি সাংবাদিকরা।

সরকারি অনুদানের প্রথম কিস্তির মঞ্জুরিপত্র হস্তান্তর
পরে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অনুষ্ঠানে সরকারি অনুদানের জন্য মনোনীত ১২টি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকে প্রথম কিস্তিতে ১৫ লাখ টাকা করে মোট এক কোটি ৮০ লাখ টাকার মঞ্জুরিপত্র দেওয়া হয়। এর পাশাপাশি সরকারি অনুদানের জন্য মনোনীত ২০টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকে প্রথম কিস্তিতে ৬ লাখ টাকা করে মোট এক কোটি ২০ লক্ষ টাকার মঞ্জুরিপত্র দেওয়া হয়। চলচ্চিত্র নির্মাণ সাপেক্ষে প্রতিটি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকে চার কিস্তিতে মোট ৭৫ লাখ টাকা এবং প্রতিটি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রকে চার কিস্তিতে মোট ২০ লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হবে।

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা সরকারি অনুদানের জন্য মনোনীত পূর্ণদৈর্ঘ্য ও স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রের প্রযোজকদের কাছে অনুদানের মঞ্জুরিপত্র হস্তান্তর করেন।

তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেন, সরকারি অনুদানে নির্মাণাধীন চলচ্চিত্রের মানোন্নয়নে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় সার্বিক সহযোগিতা করবে। এর অংশ হিসেবে মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে চলচ্চিত্রের মানোন্নয়ন-বিষয়ক কর্মশালা আয়োজন করা হবে। কর্মশালায় চলচ্চিত্র বিষয়ে বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিবর্গকে আমন্ত্রণ জানানো হবে। এই কর্মশালা চলচ্চিত্রের মানোন্নয়নে কার্যকর ভূমিকা রাখবে।

সরকারি অনুদানের জন্য চলচ্চিত্র বাছাই প্রসঙ্গে উপদেষ্টা বলেন, সর্বোচ্চ স্বচ্ছতার সঙ্গে এবারে চলচ্চিত্র বাছাই করা হয়েছে। এ বছর অনুদানের জন্য মনোনীত চলচ্চিত্রের গল্পের মধ্যে অনেক বৈচিত্র্য রয়েছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থান নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাণের বিষয়ে তিনি বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রকৃত ঘটনাপ্রবাহের আলোকে সংবেদনশীলতা বজায় রেখে চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে হবে।

অনুদানে নির্মিত চলচ্চিত্র সংরক্ষণের ওপর গুরুত্বারোপ করে উপদেষ্টা বলেন, সরকারি অনুদানে নির্মিত সকল চলচ্চিত্র বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভে সংরক্ষণ করা হবে। ফিল্ম আর্কাইভ কর্তৃপক্ষ নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় এসব চলচ্চিত্র প্রদর্শনের ব্যবস্থা করবে।

নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণ কার্যক্রম সম্পন্ন করার তাগিদ দিয়ে তিনি বলেন, এর আগে অনেকেই নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে পারেননি। এটি দুঃখজনক।

তিনি নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে অনুদানের চলচ্চিত্র নির্মাণ কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য নির্মাতাদের প্রতি আহ্বান জানান।

অনুষ্ঠানে অনুষ্ঠানে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা, প্রধান তথ্য অফিসার মো. নিজামূল কবীর, অতিরিক্ত সচিব মো. কাউসার আহাম্মদ, অতিরিক্ত সচিব নূর মো. মাহবুবুল হক, বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুমা রহমান তানি-সহ অনুদানের জন্য মনোনীত চলচ্চিত্রের প্রযোজকরা উপস্থিত ছিলেন।

আরএমএম/এমএএইচ/

পাঠকপ্রিয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল জাগোনিউজ২৪.কমে লিখতে পারেন আপনিও। লেখার বিষয় ফিচার, ভ্রমণ, লাইফস্টাইল, ক্যারিয়ার, তথ্যপ্রযুক্তি, কৃষি ও প্রকৃতি। আজই আপনার লেখাটি পাঠিয়ে দিন jagofeature@gmail.com ঠিকানায়।