এদিকে
আবার
সরকারি
হাসপাতাল
হলো
এ
ব্যস্ত
অলসতার
আলাদা
চ্যাপটার।
সকালে
হাসপাতালে
ঢুকলে
মনে
হবে,
এখানে
চিকিৎসার
চেয়ে
লাইন
দেওয়ার
মহড়া
চলছে।
রেজিস্ট্রেশন
কাউন্টারে
ভিড়
ঠেলে
রোগী
পৌঁছালে
দেখা
যায়,
দায়িত্বপ্রাপ্ত
কর্মচারী
সাইন
ইন
করে
নাশতায়
বের
হয়েছেন।
ডাক্তারের
কক্ষ
খালি,
অথচ
টেবিলের
ওপর
স্টেথিসকোপ
আর
প্রেসক্রিপশন
প্যাড
এমনভাবে
রাখা
যেন
ডাক্তার
সাহেব
মুহূর্তেই
এসে
বসবেন।
কিন্তু
মুহূর্ত
মানে
এখানে
এক
ঘণ্টা,
দুই
ঘণ্টা,
কখনো
অর্ধেক
দিন।
রোগীর
বেড
কম,
ওষুধের
অভাব
চিরন্তন,
আর
পরীক্ষা-নিরীক্ষার
রিপোর্ট
পেতে
হলে
কয়েক
দিন
ঘুরতে
হয়।
অনেক
সময়
রোগী
ভালো
হয়ে
যায়,
কিন্তু
রিপোর্ট
আসে
না!
শিক্ষক
হিসেবে
নিজেদের
কথাও
তো
বলতে
হয়!
দেশের
পাবলিক
বিশ্ববিদ্যালয়ের
প্রশাসনিক
অফিসগুলোতেও
এক
ব্যতিক্রমী
নাটক
মঞ্চস্থ
হয়।
শিক্ষার্থী
সার্টিফিকেট-মার্কশিট
তুলতে
গেলে
প্রথমে
জানতে
পারে,
ফাইল
খুঁজে
পাওয়া
যাচ্ছে
না।
পরে
জানা
যায়,
ফাইল
আছে,
কিন্তু
এক
গুরুত্বপূর্ণ
সই
বাকি।
সেই
সই
নেওয়ার
জন্য
তাকে
তিন
তলা
থেকে
পাঁচ
তলায়,
সেখান
থেকে
রেজিস্ট্রার
অফিস,
আবার
প্রভোস্ট
অফিসে
ঘুরতে
হয়।
প্রতিটি
অফিসে
নতুন
অজুহাত,
নতুন
নির্দেশ।