চুল
পড়া
শুরু
করলেই
আগে
দাদি-নানিরা
বলতেন,
‘ন্যাড়া
করে
ফেল,
তাতে
নতুন
চুল
গজাবে।’
এর
পেছনে
বৈজ্ঞানিক
ব্যাখ্যাও
আছে।
ন্যাড়া
করার
পর
মাথার
ত্বকের
পোরস্
বা
সূক্ষ্ম
ছিদ্রগুলো
খুলে
যায়,
ফলে
নতুন
চুল
গজাতে
সাহায্য
করে।
বর্তমানে
অনেকটা
সেই
কাজই
করে
ডার্মা
রোলার।
শুরুতে
ডার্মা
রোলারের
ব্যবহার
সীমিত
ছিল
চর্মরোগবিশেষজ্ঞ
(ডার্মাটোলজিস্ট)
ও
রূপবিশেষজ্ঞদের
কাছে।
এখন
সামাজিক
যোগাযোগমাধ্যমের
কারণে
অনেকে
এই
পদ্ধতি
সম্পর্কে
জানতে
পারছেন।
অনেকটা
আকুপাংচারের
মতো
এই
পদ্ধতিতে
মাথার
ত্বকে
সূক্ষ্ম
সুচের
মাধ্যমে
রক্ত
চলাচল
বাড়ানো
হয়।
ফলে
মৃত
কোষ
সক্রিয়
হয়,
সেবাম
(ত্বকের
সেবেসিয়াস
গ্রন্থি
থেকে
উৎপন্ন
তৈলাক্ত
পদার্থ,
যা
ত্বককে
ময়েশ্চারাইজ
করে
এবং
সুরক্ষা
দেয়)
ও
কেরাটিন
(এই
প্রোটিন
চুল,
ত্বক
ও
নখের
মূল
উপাদান)
উৎপন্ন
হয়
এবং
হেয়ার
ফলিকল
উজ্জীবিত
হয়ে
নতুন
চুল
গজাতে
সাহায্য
করে।
ডার্মা
রোলার
ব্যবহারের
পুরো
বিষয়টি
জানা
গেল
রূপবিশেষজ্ঞ
শারমিন
কচির
কাছ
থেকে।
এডমিন 







