প্রধান
উপদেষ্টার
এই
বিশেষ
সহকারী
বলেন,
বিভিন্ন
অংশীজনের
সঙ্গে
আলাপ-আলোচনা
করে
ঠিক
করা
হবে
দেশের
মানুষের
জন্য
কোন
কোন
পরীক্ষা
অত্যাবশ্যকীয়।
সবার
সঙ্গে
আলোচনা
করে
এসব
পরীক্ষার
মূল্যও
সরকার
নির্ধারণ
করবে।
তিনি
আরও
বলেন,
ওষুধের
পেছনে
ব্যয়ের
মতো
মানুষের
স্বাস্থ্য
ব্যয়ের
একটি
বড়
অংশ
চলে
যায়
রোগনির্ণয়
পরীক্ষায়।
অনুষ্ঠানের
পর
স্বাস্থ্য
খাত
সংস্কার
কমিশনের
একজন
সদস্য
প্রথম
আলোকে
বলেন,
অত্যাবশ্যকীয়
রোগ
শনাক্তের
পরীক্ষার
তালিকা
তৈরি
ও
তালিকায়
থাকা
পরীক্ষার
মূল্য
নিয়ন্ত্রণের
সুপারিশ
কমিশনের
প্রতিবেদনে
আছে।
অনুষ্ঠানের
সূচনা
পর্বে
স্বাস্থ্যসেবা
বিভাগের
সচিব
মো.
সাইদুর
রহমান
বলেন,
গণমাধ্যম
মন্ত্রণালয়ের
হয়ে
স্বাস্থ্যের
বিষয়গুলো
পর্যবেক্ষণ
করে।
অনুষ্ঠানের
শেষ
পর্যায়ে
তিনি
নিজের
আর্থিক
পরিস্থিতির
বর্ণনা
দিয়ে
বলেন,
এখন
যাঁরা
মন্ত্রণালয়
পরিচালনা
করছেন,
তাঁদের
বিরুদ্ধে
দুর্নীতির
অভিযোগ
তোলা
কঠিন।
এডমিন 












