জামিনের
আবেদনে
‘প্রমাণের’
ত্রুটির
বিষয়টি
তাঁর
আইনজীবীরা
তোলেনি।
তারা
তৌফিক-ই-ইলাহী
চৌধুরীর
বয়স
ও
স্বাস্থ্যের
ভিত্তিতে
জামিন
চান।
এর
জবাবে
প্রধান
প্রসিকিউটর
আদালতে
বলেন,
‘এ
মুহূর্তে
তাঁকে
জামিন
দেওয়ার
মতো
কোনো
যুক্তি
নেই’
এবং
‘তদন্ত
শেষ
হওয়ার
আগে
তাঁকে
জামিন
দেওয়া
ন্যায্য
বা
সঠিক
হবে
না।’
বিচারকেরাও
এই
যুক্তির
সঙ্গে
একমত
হন।
আদালতের
আদেশে
বলা
হয়,
‘বর্তমান
পরিস্থিতিতে
আমরা
তাঁকে
জামিনে
মুক্তি
দেওয়ার
মতো
কোনো
শক্ত
কারণ
খুঁজে
পাচ্ছি
না।
তাই
জামিনের
আবেদন
খারিজ
করা
হলো।’
ট্রাইব্যুনালের
এই
আদেশে
তদন্ত
কতটা
এগিয়েছে
বা
চৌধুরীর
বিরুদ্ধে
কী
প্রমাণ
আছে,
সে
বিষয়ে
কিছুই
উল্লেখ
করা
হয়নি।
অক্টোবর
মাসে
তাঁর
গ্রেপ্তারের
পর
থেকে
আইসিটির
কোনো
তদন্তকারী
বা
প্রসিকিউটর
তাঁকে
জিজ্ঞাসাবাদও
করেনি।
চলতি
আগস্ট
মাসের
প্রথম
সপ্তাহ
পর্যন্ত
আইসিটির
অধীন
৮৪
জন
আটক
হয়েছেন।
তাঁদের
মধ্যে
রয়েছেন
আওয়ামী
লীগ
ও
তার
সহযোগী
দলগুলোর
রাজনীতিবিদ,
আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী
কর্মকর্তা
এবং
একজন
সাবেক
বিচারক।
লন্ডনের
জি৩৭
চেম্বার্সের
আন্তর্জাতিক-অপরাধ
আইনজীবী
টবি
ক্যাডম্যান
(যিনি
আইসিটির
প্রধান
প্রসিকিউটরের
বিশেষ
উপদেষ্টা
হিসেবে
আছেন)
বলেন,
তাঁর
পক্ষে
‘কোনো
নির্দিষ্ট
মামলা
বা
ট্রাইব্যুনালের
সামনে
উত্থিত
হতে
পারে,
এমন
বিষয়ে
‘জনসমক্ষে
মন্তব্য’
করা
ঠিক
হবে
না।
তিনি
আরও
বলেন,
‘অভিযোগে
কোনো
ফ্যাকচুয়াল
(নির্দিষ্ট
তথ্যবিষয়ক)
ভুল
আছে
কি
না,
তা
আদালতের
প্রক্রিয়ায়
প্রমাণ
দিয়ে
চ্যালেঞ্জ
করার
বিষয়,
বাইরের
মন্তব্যের
বিষয়
নয়।’
আইসিটির
আটক–সংক্রান্ত
নিয়ম
ন্যায়নিষ্ঠ
প্রক্রিয়া
নিশ্চিতের
জন্য
যথাযথ
কি
না,
সে
বিষয়ে
কোনো
মন্তব্য
করেননি
জনাব
ক্যাডম্যান।
তিনি
দাবি
করেন,
কাউকে
আটক
রাখা
হবে
কি
না,
তা
প্রকৃতপক্ষে
বিচারকদের
সিদ্ধান্তের
বিষয়।
এডমিন 












