কেমন
প্রার্থীকে
এগিয়ে
রাখছেন,
জানতে
চাইলে
সোহানা
বলেন,
‘নতুন
হলেও
ক্যাম্পাস
নিয়ে
আমার
একধরনের
বোঝাপড়া
আছে।
তবে
মা-বাবা
কী
মত
দেন,
তা–ও
বিবেচনা
করে
দেখব।
কারণ,
তাঁদের
বোঝাপড়া
আমার
চেয়ে
বেশি।
তাঁরা
দুজনেই
সরকারি
চাকরি
করেন।
তবে
যেসব
প্রার্থী
প্রতিশ্রুতি
রাখবেন
বলে
মনে
হচ্ছে,
তাঁদেরই
এগিয়ে
রাখব।’
সোহানার
সঙ্গে
যখন
এ
প্রতিবেদকের
কথা
হচ্ছিল,
তখন
গ্রন্থাগারের
সামনে
প্রচারপত্র
বিলি
করছিলেন
‘স্বতন্ত্র
শিক্ষার্থী
ঐক্য’
প্যানেল
থেকে
সহসাধারণ
সম্পাদক
(এজিএস)
প্রার্থী
জাহেদ
আহমাদ।
নির্বাচিত
হলে
বিশ্ববিদ্যালয়কে
শিক্ষার্থীবান্ধব
ও
গবেষণা
সহায়ক
করার
প্রতিশ্রুতি
দেন
তিনি।
এ
সময়
একই
এলাকায়
আরও
দুজন
শিক্ষার্থীর
সঙ্গে
কথা
হয়
এই
প্রতিবেদকের।
তাঁরাও
প্রায়
সোহানার
মতোই
মত
দিয়েছেন।
তাঁরা
বলেন,
যাঁরা
প্রতিশ্রুতি
দিয়ে
রাখবেন
বলে
মনে
হচ্ছে,
তাঁদেরই
ভোট
দেবেন।
কিন্তু
প্রার্থীরা
প্রতিশ্রুতি
কতটুকু
রাখবেন,
তা
নিয়ে
তাঁদের
সংশয়
আছে।
এডমিন 








