রাজধানীর
কাকরাইলে
শুক্রবার
রাতে
দুটি
রাজনৈতিক
দলের
সংঘর্ষে
সহিংস
পরিস্থিতি
সৃষ্টি
হয়েছে
বলে
এক
বিজ্ঞপ্তিতে
জানিয়েছে
আন্তঃবাহিনী
জনসংযোগ
পরিদপ্তর
(আইএসপিআর)।
বিজ্ঞপ্তিতে
বলা
হয়,
রাত
আনুমানিক
আটটায়
রাজধানীর
কাকরাইল
এলাকায়
দুটি
রাজনৈতিক
দলের
নেতা-কর্মীদের
মধ্যে
সংঘর্ষ
ও
পাল্টাপাল্টি
ধাওয়ার
ঘটনা
ঘটে।
এ
সময়
বেশ
কয়েকজন
আহত
হন।
বিজ্ঞপ্তিতে
বলা
হয়েছে,
পরিস্থিতি
নিয়ন্ত্রণে
আনতে
সেনাবাহিনী
ও
পুলিশ
মোতায়েন
করা
হয়।
প্রথমে
পুলিশ
ঘটনাস্থলে
উপস্থিত
হয়ে
পরিস্থিতি
নিয়ন্ত্রণের
চেষ্টা
করে।
তবে
একপর্যায়ে
সংঘর্ষ
বেড়ে
গেলে
তারা
সেনাবাহিনীর
সহযোগিতা
কামনা
করে।
পুলিশ
ঘটনাস্থলে
গেলে
তাঁদের
ওপর
আক্রমণ
চালানো
হয়
এবং
এতে
কয়েকজন
সদস্য
আহত
হন।
আইএসপিআর
জানায়,
ঘটনার
শুরুতে
আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী
বাহিনীর
সদস্যরা
উভয়
পক্ষকে
শান্ত
থাকতে
ও
শান্তিপূর্ণভাবে
স্থান
ত্যাগ
করতে
এবং
দেশের
বিদ্যমান
আইনের
প্রতি
শ্রদ্ধাশীল
থেকে
শান্তিপূর্ণ
প্রক্রিয়ায়
নিজেদের
মধ্যে
মতপার্থক্য
দূর
করার
জন্য
অনুরোধ
জানান।
তবে
বারবার
অনুরোধ
সত্ত্বেও
কতিপয়
নেতা-কর্মী
তা
উপেক্ষা
করে
মব
ভায়োলেন্সের
মাধ্যমে
পরিস্থিতি
অশান্ত
করার
চেষ্টা
করেন।
তাঁরা
সংগঠিতভাবে
আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী
বাহিনীর
ওপর
আক্রমণ
চালান
এবং
আনুমানিক
রাত
৯টার
দিকে
মশালমিছিলের
মাধ্যমে
সহিংসতা
আরও
বৃদ্ধি
করেন।
এ
সময়
তাঁরা
ইটপাটকেল
নিক্ষেপ
করেন
এবং
বিভিন্ন
স্থাপনায়
আগুন
দেওয়ার
চেষ্টা
চালান।
এ
ছাড়া
বিজয়নগর,
নয়াপল্টন
ও
তৎসংলগ্ন
এলাকায়
সাধারণ
জনগণের
চলাচল
মারাত্মকভাবে
ব্যাহত
হয়
এবং
জনদুর্ভোগ
বৃদ্ধি
পায়।
আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী
বাহিনীর
শান্তিপূর্ণ
সমাধানের
সব
চেষ্টা
তাঁরা
অগ্রাহ্য
করেন।
ফলে
জননিরাপত্তা
রক্ষার্থে
আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী
বাহিনী
বলপ্রয়োগে
বাধ্য
হয়।
উল্লেখ্য,
উদ্ভূত
ঘটনায়
সেনাবাহিনীর
পাঁচ
সদস্য
আহত
হন।
সংবাদ
বিজ্ঞপ্তিতে
বলা
হয়,
সব
ধরনের
মব
ভায়োলেন্সের
বিরুদ্ধে
গণপ্রজাতন্ত্রী
বাংলাদেশ
সরকার
জিরো
টলারেন্স
নীতি
গ্রহণ
করেছে।
বাংলাদেশ
সেনাবাহিনী
সরকারের
এই
সিদ্ধান্ত
পুনর্ব্যক্ত
করছে
এবং
জনমনে
স্বস্তি
ও
নিরাপত্তা
আনয়নে
সব
ধরনের
মব
ভায়োলেন্সের
বিরুদ্ধে
কঠোর
অবস্থান
গ্রহণ
করতে
সদা
প্রস্তুত
রয়েছে।
জননিরাপত্তা,
আইনশৃঙ্খলা
ও
শান্তি
বজায়
রাখতে
সেনাবাহিনী
সর্বদা
বদ্ধপরিকর।
এডমিন 








