এই
আলোচনায়
অংশ
নেন
জাতিসংঘের
মুক্তচিন্তা
ও
মতপ্রকাশের
স্বাধীনতার
বিকাশ
ও
সুরক্ষাবিষয়ক
বিশেষ
র্যাপোর্টিয়ার
আইরিন
খান।
তিনি
বলেন,
‘একনায়কতান্ত্রিক
শাসনের
নীতি
হলো
গণমাধ্যমকে
আক্রমণ
করা।
বাংলাদেশেও
আমি
এটা
বহু
বছর
ধরে
দেখেছি।’
তিনি
বলেন,
আগের
সরকার
একটিমাত্র
বয়ানের
দিকে
ধাবিত
হয়েছে।
একক
বয়ান
গণমাধ্যমের
স্বাধীনতার
পরিপন্থী।
গণমাধ্যম
সংস্কার
কমিশন
কিছু
সুপারিশ
করেছে
একচেটিয়া
নিয়ন্ত্রণের
বিরুদ্ধে।
তা
কার্যকর
হবে
কি
না,
সেটাই
এখন
দেখার
বিষয়।
এ
প্রসঙ্গে
আইরিন
খান
আরও
বলেন,
‘এখনো
আমাদের
কাছে
সেই
একই
কাঠামো
আছে,
যা
ব্যবহার
করে
মানুষকে
আটকানো
হয়,
গুম
করা
হয়,
নজরদারিতে
রাখা
হয়।
নজরদারির
যন্ত্রপাতি—সবই
এখনো
বিদ্যমান।
বর্তমান
সরকারও
সেটা
জানে।’
তিনি
বলেন,
প্রশ্ন
হলো
এখন
এগুলো
কে
ব্যবহার
করছে,
কার
বিরুদ্ধে
ব্যবহার
করা
হচ্ছে?
আইরিন
খানের
মতে,
এই
অনিশ্চয়তাই
‘ভীতিকর
প্রভাব’
তৈরি
করছে।
জুলাই
গণ–অভ্যুত্থানের
পর
আগের
সরকারের
সঙ্গে
ঘনিষ্ঠ
ছিল,
এমন
অনেক
সাংবাদিককে
কারাগারে
পাঠানো
হয়েছে।
এর
একটি
ভীতিকর
প্রভাব
পড়েছে।
অনেক
সাংবাদিক
লিখতে
গিয়ে
ভাবছেন,
তাঁর
কিছু
হবে
কি
না।
মতপ্রকাশে
পরিস্থিতি
বদলেছে
কি
না,
এমন
এক
প্রশ্নের
জবাবে
আইরিন
খান
বলেন,
‘রাষ্ট্রের
দায়িত্ব
আমাদের
রক্ষা
করা।
সেটা
হচ্ছে
না।
অন্য
গোষ্ঠী
এসে
ঝুঁকি
তৈরি
করছে।
আগে
অন্তত
জানা
ছিল,
ডিজিএফআইকে
ভয়
পেতে
হবে…এখন
আর
জানা
যায়
না
কে
নজরদারি
করছে,
কে
থামাবে,
কে
আঘাত
করবে।’
এডমিন 







