০১:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ছাত্রীকে মারধর, শিক্ষার্থী-গ্রামবাসী সংঘর্ষ

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০৪:১৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 13

গতকাল
সকালে
ক্যাম্পাসের
মূল
ফটক
আটকে
বিক্ষোভ
শুরু
করেন
ইসলামী
ছাত্রশিবিরের
নেতা-কর্মীরা।
স্থানীয়
যাঁরা
শিক্ষার্থীদের
ওপর
হামলায়
জড়িত,
তাঁদের
শাস্তি
দাবি
করেন
নেতা-কর্মীরা।

সময়
বিশ্ববিদ্যালয়ের
উপাচার্য
মুহাম্মদ
ইয়াহ্ইয়া
আখতার,
সহ-উপাচার্য
মো.
কামাল
উদ্দিন,
প্রক্টর
তানভীর
মোহাম্মদ
হায়দার
আরিফ
বিক্ষোভ
কর্মসূচিতে
যান।
তাঁরা
বিচারের
আশ্বাস
দেন।

উপাচার্য
বলেন,
‘নিরাপত্তার
বিষয়টি
আমাদের
অগ্রাধিকারের
তালিকায়
রয়েছে।
উচ্চপর্যায়
থেকে
প্রস্তাব
দেওয়া
হয়েছিল
পুলিশ
মোতায়েনের
জন্য।
আমরা
করিনি।
আমরা
বলেছি,
আমাদের
ছাত্ররাই
যথেষ্ট।
আমরা
তো
পুলিশও
রাখতে
চাই
না,
ছাত্ররা
যদি
ঠিক
থাকে।
ছাত্রদের
মধ্যে
ঐক্য
নেই।
ছাত্রদের
ভেতর
বিভেদ,
ফাটল,
টিচারদের
ভেতরে
দলীয়
রাজনীতি।
নানা
সমস্যা
রয়েছে।
আমাদের
আন্তরিকতার
ঘাটতি
রয়েছে
কি
না,
সেটা
পরীক্ষা
করার
দরকার।’

সহ-উপাচার্য
অধ্যাপক
কামাল
উদ্দিন
বলেন,
‘আমাদের
নিরীহ
শিক্ষার্থীরা
এলাকার
সন্ত্রাসীদের
দ্বারা
আহত
হয়েছেন।
আমরা
এর
তীব্র
নিন্দা
জানাই।
বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশাসন
শিক্ষার্থীর
পাশে
রয়েছে।
পুলিশ
প্রশাসন
থেকে
যে
পরিমাণ
সহায়তা
পাওয়ার
কথা,
সেটি
পাইনি।
আগে
বিশ্ববিদ্যালয়ে
শত
শত
পুলিশ
থাকত,
সব
জায়গায়
পুলিশের
পাহারা
থাকত,
জলকামান
থাকত,
বিশ্ববিদ্যালয়
বলার
সঙ্গে
সঙ্গে
পুলিশ
আসত।
কিন্তু
এখন
পুলিশ
বলে,
সরি,
তারা
আসতে
পারবে
না।’

সহ-উপাচার্য
জানান,
শনিবার
রাতের
সংঘর্ষের
সময়
স্থানীয়
লোকজন
পুলিশের
তিনটি
গাড়ি,
প্রক্টরিয়াল
বডির
একটি
গাড়ি
ভাঙচুর
করেন।

বিশ্ববিদ্যালয়
কর্তৃপক্ষের
বক্তব্যের
বিষয়ে
চট্টগ্রাম
জেলা
পুলিশ
সুপার
সাইফুল
ইসলাম
গতকাল
সন্ধ্যায়
প্রথম
আলোকে
বলেন,
গতকাল
সকাল
থেকে
সাদাপোশাকে
পুলিশ
সদস্যরা
ছিলেন।
আগের
রাতে
পুলিশের
দুটি
গাড়ি
ভাঙচুর
করা
হয়।

কারণে
সাদাপোশাকে
ছিলেন
পুলিশ
সদস্যরা।
ক্যাম্পাসের
পরিস্থিতি
আগের
চেয়ে
ভালো।
পর্যাপ্ত
ফোর্স
মোতায়েন
রয়েছে।

ট্যাগঃ

ছাত্রীকে মারধর, শিক্ষার্থী-গ্রামবাসী সংঘর্ষ

আপডেট সময়ঃ ১২:০৪:১৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫

গতকাল
সকালে
ক্যাম্পাসের
মূল
ফটক
আটকে
বিক্ষোভ
শুরু
করেন
ইসলামী
ছাত্রশিবিরের
নেতা-কর্মীরা।
স্থানীয়
যাঁরা
শিক্ষার্থীদের
ওপর
হামলায়
জড়িত,
তাঁদের
শাস্তি
দাবি
করেন
নেতা-কর্মীরা।

সময়
বিশ্ববিদ্যালয়ের
উপাচার্য
মুহাম্মদ
ইয়াহ্ইয়া
আখতার,
সহ-উপাচার্য
মো.
কামাল
উদ্দিন,
প্রক্টর
তানভীর
মোহাম্মদ
হায়দার
আরিফ
বিক্ষোভ
কর্মসূচিতে
যান।
তাঁরা
বিচারের
আশ্বাস
দেন।

উপাচার্য
বলেন,
‘নিরাপত্তার
বিষয়টি
আমাদের
অগ্রাধিকারের
তালিকায়
রয়েছে।
উচ্চপর্যায়
থেকে
প্রস্তাব
দেওয়া
হয়েছিল
পুলিশ
মোতায়েনের
জন্য।
আমরা
করিনি।
আমরা
বলেছি,
আমাদের
ছাত্ররাই
যথেষ্ট।
আমরা
তো
পুলিশও
রাখতে
চাই
না,
ছাত্ররা
যদি
ঠিক
থাকে।
ছাত্রদের
মধ্যে
ঐক্য
নেই।
ছাত্রদের
ভেতর
বিভেদ,
ফাটল,
টিচারদের
ভেতরে
দলীয়
রাজনীতি।
নানা
সমস্যা
রয়েছে।
আমাদের
আন্তরিকতার
ঘাটতি
রয়েছে
কি
না,
সেটা
পরীক্ষা
করার
দরকার।’

সহ-উপাচার্য
অধ্যাপক
কামাল
উদ্দিন
বলেন,
‘আমাদের
নিরীহ
শিক্ষার্থীরা
এলাকার
সন্ত্রাসীদের
দ্বারা
আহত
হয়েছেন।
আমরা
এর
তীব্র
নিন্দা
জানাই।
বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশাসন
শিক্ষার্থীর
পাশে
রয়েছে।
পুলিশ
প্রশাসন
থেকে
যে
পরিমাণ
সহায়তা
পাওয়ার
কথা,
সেটি
পাইনি।
আগে
বিশ্ববিদ্যালয়ে
শত
শত
পুলিশ
থাকত,
সব
জায়গায়
পুলিশের
পাহারা
থাকত,
জলকামান
থাকত,
বিশ্ববিদ্যালয়
বলার
সঙ্গে
সঙ্গে
পুলিশ
আসত।
কিন্তু
এখন
পুলিশ
বলে,
সরি,
তারা
আসতে
পারবে
না।’

সহ-উপাচার্য
জানান,
শনিবার
রাতের
সংঘর্ষের
সময়
স্থানীয়
লোকজন
পুলিশের
তিনটি
গাড়ি,
প্রক্টরিয়াল
বডির
একটি
গাড়ি
ভাঙচুর
করেন।

বিশ্ববিদ্যালয়
কর্তৃপক্ষের
বক্তব্যের
বিষয়ে
চট্টগ্রাম
জেলা
পুলিশ
সুপার
সাইফুল
ইসলাম
গতকাল
সন্ধ্যায়
প্রথম
আলোকে
বলেন,
গতকাল
সকাল
থেকে
সাদাপোশাকে
পুলিশ
সদস্যরা
ছিলেন।
আগের
রাতে
পুলিশের
দুটি
গাড়ি
ভাঙচুর
করা
হয়।

কারণে
সাদাপোশাকে
ছিলেন
পুলিশ
সদস্যরা।
ক্যাম্পাসের
পরিস্থিতি
আগের
চেয়ে
ভালো।
পর্যাপ্ত
ফোর্স
মোতায়েন
রয়েছে।