০২:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ডিসি–এসপির উপস্থিতিতে হামলার অভিযোগ শিক্ষার্থীদের, প্রশাসন বলছে ‘ধাক্কাধাক্কি’

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:০০:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 18


প্রশাসন
বলছে
‘ধাক্কাধাক্কি’

গতকালের
ঘটনার
বিষয়ে
আজ
সোমবার
বিকেলে
নিজেদের
ভাষ্য
প্রকাশ
করেছে
বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশাসন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের
ভারপ্রাপ্ত
রেজিস্ট্রার
মো.
হেলাল
উদ্দীন
স্বাক্ষরিত
ভাষ্যে
বলা
হয়,
গতকাল
একাডেমিক
কাউন্সিলের
জরুরি
সভার
সিদ্ধান্তের
বিষয়ে
প্রথমে
শিক্ষার্থীরা
সন্তুষ্ট
ছিল।
তবে
‘কোনো
স্বার্থান্বেষী
মহলের
ইন্ধনে’
পরিস্থিতি
দ্রুত
পাল্টে
যায়।
শিক্ষার্থীরা
প্রায়
৩০০
জন
শিক্ষক-কর্মকর্তাকে
মিলনায়তনে
তালাবদ্ধ
করে
রাখে।
তাঁদের
মধ্যে
ছিলেন
বয়োবৃদ্ধ,
হৃদ্‌রোগী,
ডায়াবেটিসে
আক্রান্ত

অন্তসত্ত্বা
শিক্ষক।
দুপুরের
গরমে

অভুক্ত
অবস্থায়
দীর্ঘ
সময়
অবরুদ্ধ
থেকেও
শিক্ষকেরা
শিক্ষার্থীদের
সঙ্গে
আলোচনার
চেষ্টা
চালান।
জেলা
প্রশাসক

পুলিশের
ঊর্ধ্বতন
কর্মকর্তারাও
ব্যর্থ
হন।
কয়েকজন
নারী
শিক্ষক
অসুস্থ
হয়ে
পড়লেও
তাঁদের
বের
হতে
দেওয়া
হয়নি।

বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশাসন
আরও
বলছে,
বিকেলের
দিকে
উত্তেজনা
ছড়িয়ে
পড়লে
মিলনায়তনের
দক্ষিণ

মুক্তমঞ্চের
দিকের
তালা
কে
বা
কারা
ভেঙে
দেয়।
আটকে
থাকা
শিক্ষক

কর্মকর্তারা
বেরিয়ে
আসার
সময়
কিছু
শিক্ষার্থীর
সঙ্গে
ধাক্কাধাক্কি
হয়।
এতে
কয়েকজন
আহত
হয়েছেন।
আহত
ব্যক্তিদের
খোঁজ
নিয়ে
বিশ্ববিদ্যালয়
কর্তৃপক্ষ
দুঃখ
প্রকাশ
করেছে।

প্রশাসনের
ভাষ্যে
উল্লেখ
করা
হয়,
‘অবরুদ্ধ
অবস্থার’
সমাপ্তির
পর
একটি
স্বার্থান্বেষী
মহলের
প্ররোচনায়
বিশ্ববিদ্যালয়ের
বিভিন্ন
স্থাপনায়
ভাঙচুর
চালিয়েছে
আন্দোলনকারীরা,
যা
দাবির
বাইরে
গিয়ে
‘গভীর
ষড়যন্ত্রের
অংশ’।
শিক্ষার্থীদের
স্বার্থ
ক্ষুণ্নকারী
বা
হামলাকারী
যেই
হোক,
তদন্তের
মাধ্যমে
সর্বোচ্চ
শাস্তির
ব্যবস্থা
নেওয়া
হবে।

ট্যাগঃ

ডিসি–এসপির উপস্থিতিতে হামলার অভিযোগ শিক্ষার্থীদের, প্রশাসন বলছে ‘ধাক্কাধাক্কি’

আপডেট সময়ঃ ১২:০০:১৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৫


প্রশাসন
বলছে
‘ধাক্কাধাক্কি’

গতকালের
ঘটনার
বিষয়ে
আজ
সোমবার
বিকেলে
নিজেদের
ভাষ্য
প্রকাশ
করেছে
বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশাসন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের
ভারপ্রাপ্ত
রেজিস্ট্রার
মো.
হেলাল
উদ্দীন
স্বাক্ষরিত
ভাষ্যে
বলা
হয়,
গতকাল
একাডেমিক
কাউন্সিলের
জরুরি
সভার
সিদ্ধান্তের
বিষয়ে
প্রথমে
শিক্ষার্থীরা
সন্তুষ্ট
ছিল।
তবে
‘কোনো
স্বার্থান্বেষী
মহলের
ইন্ধনে’
পরিস্থিতি
দ্রুত
পাল্টে
যায়।
শিক্ষার্থীরা
প্রায়
৩০০
জন
শিক্ষক-কর্মকর্তাকে
মিলনায়তনে
তালাবদ্ধ
করে
রাখে।
তাঁদের
মধ্যে
ছিলেন
বয়োবৃদ্ধ,
হৃদ্‌রোগী,
ডায়াবেটিসে
আক্রান্ত

অন্তসত্ত্বা
শিক্ষক।
দুপুরের
গরমে

অভুক্ত
অবস্থায়
দীর্ঘ
সময়
অবরুদ্ধ
থেকেও
শিক্ষকেরা
শিক্ষার্থীদের
সঙ্গে
আলোচনার
চেষ্টা
চালান।
জেলা
প্রশাসক

পুলিশের
ঊর্ধ্বতন
কর্মকর্তারাও
ব্যর্থ
হন।
কয়েকজন
নারী
শিক্ষক
অসুস্থ
হয়ে
পড়লেও
তাঁদের
বের
হতে
দেওয়া
হয়নি।

বিশ্ববিদ্যালয়
প্রশাসন
আরও
বলছে,
বিকেলের
দিকে
উত্তেজনা
ছড়িয়ে
পড়লে
মিলনায়তনের
দক্ষিণ

মুক্তমঞ্চের
দিকের
তালা
কে
বা
কারা
ভেঙে
দেয়।
আটকে
থাকা
শিক্ষক

কর্মকর্তারা
বেরিয়ে
আসার
সময়
কিছু
শিক্ষার্থীর
সঙ্গে
ধাক্কাধাক্কি
হয়।
এতে
কয়েকজন
আহত
হয়েছেন।
আহত
ব্যক্তিদের
খোঁজ
নিয়ে
বিশ্ববিদ্যালয়
কর্তৃপক্ষ
দুঃখ
প্রকাশ
করেছে।

প্রশাসনের
ভাষ্যে
উল্লেখ
করা
হয়,
‘অবরুদ্ধ
অবস্থার’
সমাপ্তির
পর
একটি
স্বার্থান্বেষী
মহলের
প্ররোচনায়
বিশ্ববিদ্যালয়ের
বিভিন্ন
স্থাপনায়
ভাঙচুর
চালিয়েছে
আন্দোলনকারীরা,
যা
দাবির
বাইরে
গিয়ে
‘গভীর
ষড়যন্ত্রের
অংশ’।
শিক্ষার্থীদের
স্বার্থ
ক্ষুণ্নকারী
বা
হামলাকারী
যেই
হোক,
তদন্তের
মাধ্যমে
সর্বোচ্চ
শাস্তির
ব্যবস্থা
নেওয়া
হবে।