রায়ে
বলা
হয়,
জাতীয়
সংসদ
সচিবালয়
এবং
নির্বাচন
কমিশন
সচিবালয়
আছে,
যাদের
স্বাধীন
পরিচয়
রয়েছে।
অথচ
বিচার
বিভাগের
জন্য
কোনো
সচিবালয়
গঠিত
হয়নি।
সংবিধানের
২২,
১০৭
ও
১০৯
অনুচ্ছেদ
এবং
মাসদার
হোসেন
মামলার
রায়ের
নির্দেশনা
উল্লেখ
করে
আদালত
বলেন,
বিচার
বিভাগ
অবশ্যই
নির্বাহী
বিভাগ
থেকে
পৃথক
হবে।
অধস্তন
আদালতের
তত্ত্বাবধান,
নিয়ন্ত্রণ
ও
শৃঙ্খলা
বিধান
সুপ্রিম
কোর্টের
ওপর
ন্যস্ত
হবে।
কার্যক্রম
ও
কাঠামোগতভাবে
বিচার
বিভাগ
রাষ্ট্রের
স্বাধীন
অঙ্গ।
স্বাধীনভাবে
কাজ
করতে
এবং
সত্যিকার
অর্থে
রাষ্ট্রের
অন্য
দুটি
অঙ্গ
(আইনসভা
ও
নির্বাহী
বিভাগ)
থেকে
বিচার
বিভাগ
পৃথক;
নির্বাহীর
ছাতার
নিচে
কিংবা
মিশে
কাজ
করতে
পারে
না।
পৃথক
বিচার
বিভাগ
সাংবিধানিক
অধিকার।
১৯৯৯
সালের
২
ডিসেম্বর
আপিল
বিভাগ
মাসদার
হোসেন
মামলায়
১২
দফা
নির্দেশনা
দিয়ে
রায়
দিয়েছিলেন।
এটি
নির্বাহী
বিভাগ
থেকে
বিচার
বিভাগ
পৃথকসংক্রান্ত
মামলা
হিসেবে
পরিচিত।
১৯৯৫
সালে
হাইকোর্টে
যখন
মামলাটি
করা
হয়,
তখন
বিচার
অ্যাসোসিয়েশনের
মহাসচিব
ছিলেন
মাসদার
হোসেন।
বর্তমান
অবসরপ্রাপ্ত
জেলা
জজ
মাসদার
হোসেন
গতকাল
রায়ের
পর
প্রথম
আলোকে
বলেন,
আপিল
বিভাগের
রায়ের
(১২
দফার
৮
নম্বর
নির্দেশনা)
নির্দেশনা
অনুসারে
নির্বাহী
এবং
আইনসভা
থেকে
বিচার
বিভাগকে
নিয়ন্ত্রণ
মুক্ত
রাখতে
হবে।
সংবিধানের
১০৯
অনুচ্ছেদ
অনুসারে
অধস্তন
সকল
আদালত
ও
ট্রাইব্যুনালের
ওপর
হাইকোর্ট
বিভাগের
পূর্ণ
নিয়ন্ত্রণ
ও
তত্ত্বাবধানের
ক্ষমতা
থাকবে।
হাইকোর্টের
রায়ে
সাংবিধানিক
এই
বাধ্যবাধকতা
এবং
আট
নম্বর
নির্দেশনার
পূর্ণ
প্রতিফলন
হয়েছে।
মাসদার
হোসেন
আরও
বলেন,
হাইকোর্টের
রায়ের
ফলে
অধস্তন
আদালত
আইন
মন্ত্রণালয়
তথা
প্রশাসনের
নিয়ন্ত্রণমুক্ত
হবে।
একই
সঙ্গে
স্বাধীনতার
৫৪
বছর
পর
হলেও
সংবিধানের
২২
অনুচ্ছেদে
উল্লেখিত
‘রাষ্ট্রের
নির্বাহী
অঙ্গগুলো
হতে
বিচার
বিভাগের
পৃথক্করণ
রাষ্ট্র
নিশ্চিত
করবে’—এই
প্রতিশ্রুতি
কার্যকর
হতে
যাচ্ছে।
এডমিন 














