ইশতেহারে
বলা
হয়েছে,
বিশ্ববিদ্যালয়ের
অবেহিলত
গবেষণা
খাতের
বাজেট
২
থেকে
২০
শতাংশে
বৃদ্ধি
করতে
সর্বোচ্চ
উদ্যাগ
নেওয়া
হবে।
এ
ছাড়া
সব
বিভাগে
থিসিস
বা
ইন্টার্নশিপ
বাধ্যতামূলক
করা,
কোর্স
কারিকুলাম
হালনাগাদ,
ডিজিটাল
আর্কাইভ
ও
লাইব্রেরি
উন্নয়ন,
শিক্ষক
মূল্যায়ন
ও
শিক্ষার্থী
ফিডব্যাক
সিস্টেম
চালু
করা
হবে।
ক্যারিয়ার
ও
কর্মসংস্থান
বিষয়ে
বলা
হয়েছে,
প্রথম
ও
দ্বিতীয়
বর্ষের
শিক্ষার্থীদের
জন্য
বিশ্ববিদ্যালয়ের
প্রশাসনিক
ভবন,
বিভাগ,
সেমিনার
ও
লাইব্রেরিসহ
উপযুক্ত
কাজের
জায়গায়
ন্যায্য
বেতনে
পার্টটাইম
(খণ্ডকালীন)
চাকরির
সুযোগ
তৈরি
করা
হবে।
পাশাপাশি
বিশ্ববিদ্যালয়ে
উদ্যোক্তা
মেলা
আয়োজন,
মেন্টরশিপ
প্রোগ্রাম
চালু
করা,
ইউনিভার্সিটি
স্টার্টআপ
ইনকিউবেশন
সেন্টার
তৈরির
প্রতিশ্রুতি
দেওয়া
হয়েছে।
ধর্মীয়
ও
সাম্প্রদায়িক
সম্প্রীতি
নিয়ে
ইশতেহারে
বলা
হয়েছে,
সম্প্রীতি
রক্ষায়
ধর্মীয়
উৎসবের
আগে–পরে
দুই
দিন
পরীক্ষা
না
রাখা,
আদিবাসীদের
প্রধান
সামাজিক
উৎসবগুলো
অ্যাকাডেমিক
ক্যালেন্ডারে
ছুটির
আওতায়
আনার
উদ্যোগ,
বিভিন্ন
ধর্মীয়
সম্প্রদায়ের
প্রার্থনার
জন্য
কেন্দ্রীয়
উপাসনালয়
নির্মাণের
উদ্যোগ
নেওয়া
হবে।
নারীবান্ধব
ও
সবার
জন্য
নিরাপদ
ক্যাম্পাস
বিষয়ে
বলা
হয়েছে,
নারী
শিক্ষার্থীদের
হলে
প্রবেশের
সময়সীমা
বাড়ানো,
যৌন
নিপীড়ন
সেলকে
সর্বোচ্চ
কার্যকরী
করা,
নারী
শিক্ষার্থীদের
সন্তানদের
জন্য
ডে-কেয়ার
সেন্টার,
নারী
হলগুলোর
নিরাপত্তা
ও
সুযোগ-সুবিধা
বৃদ্ধি,
নারী
গেটকিপার
নিয়োগ,
নারী
শিক্ষার্থীদের
চলাফেরার
নিরাপত্তা
নিশ্চিত
করতে
উদ্যোগ
নেওয়ার
হবে।
এডমিন 









