সেনাবাহিনীর
প্রধান
যুক্তি
ছিল,
গাজায়
মানবিক
সহায়তার
জন্য
আরও
সময়
প্রয়োজন।
তবে
জরিপে
দেখা
গেছে,
রিজার্ভ
সেনাসদস্যদের
একটি
অংশ
মন্ত্রিসভার
পরিকল্পনা
নিয়ে
অসন্তুষ্ট।
তাঁদের
মধ্যে
কেউ
কেউ
প্রকাশ্যে
সরকারের
বিরুদ্ধে
অভিযোগ
তুলেছেন।
তাঁরা
বলেছেন,
গাজা
নিয়ে
সরকারের
কোনো
সমন্বিত
কৌশল,
যুদ্ধ-পরবর্তী
পরিকল্পনা
কিংবা
সুস্পষ্ট
বিজয়ের
লক্ষ্য
নেই।
নাম
প্রকাশ
না
করার
শর্তে
গত
৭
অক্টোবর
থেকে
গাজায়
দায়িত্ব
পালন
করা
ইসরায়েলের
একজন
রিজার্ভ
সেনা
বলেন,
‘আমার
মনে
হয়
না
আমি
এমন
কিছু
করছি,
যা
হামাসকে
জিম্মিদের
মুক্তি
দিতে
সত্যিকারের
চাপ
সৃষ্টি
করছে।’
এডমিন 










