বিভিন্ন
দেশের
নেতাদের
আগমন
উপলক্ষে
বেইজিংজুড়ে
নিরাপত্তা
জোরদার
করা
হয়েছিল।
সড়ক
বন্ধ
রাখা,
সেতু
ও
রাস্তার
মোড়ে
সেনা
মোতায়েন
এবং
রাজধানীর
প্রশস্ত
সড়কগুলোয়
মাইলের
পর
মাইল
ব্যারিকেড
বসানো
হয়।
চীন
এই
কুচকাওয়াজকে
ঐক্যের
প্রদর্শনী
হিসেবে
তুলে
ধরেছে।
এই
সফরে
কিমের
সঙ্গে
ছিলেন
তাঁর
মেয়ে
কিম
জু
আয়ে,
যাঁকে
বেইজিং
রেলওয়ে
স্টেশনে
পৌঁছানোর
সময়
দেখা
গেছে
এবং
তাঁর
বোন
কিম
ইয়ো
জং,
যিনি
গতকাল
এক
গালা
লাঞ্চে
এএফপির
ছবিতে
ধরা
পড়েন।
গতকালের
কুচকাওয়াজ
শেষে
পুতিন
ও
কিম
বৈঠক
করেন।
বৈঠকে
রুশ
প্রেসিডেন্ট
ইউক্রেন
যুদ্ধে
রাশিয়াকে
সহায়তা
দিতে
উত্তর
কোরিয়ার
সেনা
মোতায়েনের
জন্য
কিমকে
ধন্যবাদ
জানান।
ন্যাশনাল
ইউনিভার্সিটি
অব
সিঙ্গাপুরের
ইস্ট
এশিয়ান
ইনস্টিটিউটের
প্রধান
গবেষণা
ফেলো
লাম
পেং
এর
বলেন,
কিমের
এই
সফর
উত্তর
কোরিয়ার
জনগণ
ও
বিশ্বকে
দেখিয়েছে
যে
শক্তিশালী
রুশ
ও
চীনা
বন্ধু
আছে
কিমের,
যাঁরা
তাঁকে
সম্মান
দিয়ে
গ্রহণ
করেন।
লাম
পেং
আরও
বলেন,
রাজনৈতিক
প্রভাব
ও
নেতাদের
একত্র
করার
ক্ষমতা
থাকার
বিষয়টি
প্রদর্শন
করছে
চীন।
দেশটি
যে
পুতিন
ও
কিম
জং–উনকে
একই
মঞ্চে
নিয়ে
আসতে
সক্ষম,
তা–ও
দেখিয়ে
দিয়েছে।
এডমিন 









