প্রধান
উপদেষ্টা
জানান,
বর্তমান
বৈশ্বিক
আর্থিক
ব্যবস্থা
ব্যর্থ
হয়েছে
দক্ষিণের
দেশগুলো
থেকে
চুরি
করা
সম্পদ
পাচার
ঠেকাতে।
এ
অর্থ
নিরাপদ
আশ্রয়
খুঁজে
পাচ্ছে
করস্বর্গ
ও
উন্নত
দেশে,
যেখানে
বিভিন্ন
সুবিধাভোগী
গোষ্ঠী
এগুলোর
বৈধতা
দেয়।
‘স্বৈরাচারের
শাসনামলে
বাংলাদেশ
থেকে
প্রতিবছর
১৬
বিলিয়ন
ডলার
পাচার
হয়েছে’
বলেন
তিনি।
অধ্যাপক
ইউনূস
আন্তর্জাতিক
ব্যাংকিং
ও
আর্থিক
নিয়ম-কানুনের
কঠোর
সমালোচনা
করে
বলেন,
এগুলো
‘লুট
করা
অর্থ
অফশোর
দ্বীপপুঞ্জ
ও
ধনী
দেশগুলোতে
জমা
রাখা
সহজ
করে
দেয়’।
টিআই
চেয়ার
ফ্রাঁসোয়া
ভ্যালেরিয়ান
চুরি
করা
সম্পদ
উদ্ধারে
অন্তর্বর্তী
সরকারের
উদ্যোগের
প্রশংসা
করেন।
তবে
তিনি
এও
বলেন,
‘আমাদের
আরও
কঠোর
আন্তর্জাতিক
নিয়ম
ও
এর
কার্যকর
প্রয়োগ
দরকার।’
এডমিন 









