এদিকে
পাহাড়িয়া
জনগোষ্ঠীর
পাশে
দাঁড়িয়েছে
নতুন
রাজনৈতিক
দল
জাতীয়
নাগরিক
পার্টি
(এনসিপি)।
দলটির
কেন্দ্রীয়
কমিটির
যুগ্ম
মুখ্য
সমন্বয়ক
কৈলাশ
চন্দ্র
রবিদাস
জানিয়েছেন,
তাঁর
দলের
প্রধান
নাহিদ
ইসলামও
বিষয়টি
অবগত।
তিনিও
পাহাড়িয়াদের
পাশে
থাকার
নির্দেশনা
দিয়েছেন।
জেলা
সমন্বয়ক
কমিটির
যুগ্ম
সমন্বয়কারী
শামীমা
সুলতানা
সার্বক্ষণিক
খোঁজ
রাখছেন।
আইনি
সহায়তা
দিতে
পাশে
দাঁড়িয়েছে
বাংলাদেশ
লিগ্যাল
এইড
অ্যান্ড
সার্ভিসেস
ট্রাস্ট
(ব্লাস্ট)।
সংস্থার
রাজশাহী
ইউনিটের
সমন্বয়কারী
সামিনা
বেগম
তাঁদের
সঙ্গে
কথা
বলেছেন।
এ
ছাড়া
জাতীয়
আদিবাসী
পরিষদ,
আদিবাসী
গবেষণা
পরিষদ,
সিসিবিভিও,
পাহাড়িয়া
ছাত্র
পরিষদ,
বরেন্দ্র
ইয়ুথ
ফোরাম,
জুলাই
৩৬
পরিষদসহ
নানা
সংগঠন
পাহাড়িয়াদের
পাশে
আছে।
পাহাড়িয়াদের
বসতবাড়ি
রক্ষা
এবং
তাঁদের
নিরাপত্তা
নিশ্চিতের
দাবিতে
আজ
সকালে
ওই
মহল্লায়
মানববন্ধন
হয়।
এতে
বক্তব্য
দেন
রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয়ের
ইতিহাস
বিভাগের
অধ্যাপক
গোলাম
সারোয়ার,
আদিবাসী
গবেষণা
পরিষদের
চেয়ারম্যান
নজরুল
ইসলাম,
বাসদের
জেলা
শাখার
সদস্যসচিব
শামসুল
আবেদীন,
এনসিপি
নেত্রী
শামীমা
সুলতানা,
মানবাধিকার
কর্মী
আরিফ
ইথার,
জাতীয়
আদিবাসী
পরিষদের
সাংগঠনিক
সম্পাদক
সুভাষ
চন্দ্র
হেমব্রম,
দপ্তর
সম্পাদক
প্রদীপ
লাকড়া,
পাহাড়িয়া
ছাত্র
পরিষদের
উত্তম
সিংহ
প্রমুখ।
এ
ছাড়া
মানববন্ধনে
অংশ
নেন
আদিবাসী
গবেষক
রতন
টপ্পো,
বেসরকারি
সংস্থা
সিসিবিভিওর
প্রতিনিধি
বিপ্লব
মুর্মু,
সাংস্কৃতিক
কর্মী
সাগর
হোসেন,
বরেন্দ্র
ইয়ুথ
ফোরামের
যুগ্ম
সাধারণ
সম্পাদক
আতিকুর
রহমান,
রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষার্থী
অনুপম
প্রান্ত
টুডু,
বরেন্দ্র
বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষার্থী
সুশান্ত
হেমব্রম,
এডিশন
মিনজ,
তৃতীয়
লিঙ্গের
আবুল
হাসনা
পলি
এবং
পাহাড়িয়া
জনগোষ্ঠীর
নারী-পুরুষেরা।
এডমিন 










