লুৎফে
সিদ্দিকী
আরও
বলেন,
‘সরকারে
যোগ
দেওয়ার
পর
আমাদের
মূল
লক্ষ্য
ছিল
মূল্যস্ফীতি
নিয়ন্ত্রণ।
সে
সময়
মুক্ত
বাণিজ্য
চুক্তির
(এফটিএ)
বিষয়টি
উঠে
আসে।
তখন
আমাদের
কয়েকটি
দেশের
সঙ্গে
যুক্ত
হওয়ার
সুযোগ
তৈরি
হয়েছিল।
কিছু
আলোচনায়
বেশ
অগ্রগতিও
হয়েছিল।
কিছু
সরকারি
কর্মকর্তাকেও
বিশেষ
প্রশিক্ষণও
দেওয়া
হয়েছিল।
একদিন
তিনি
হঠাৎ
ফোন
পেলেন,
একজনকে
বদলি
করে
মৎস্য
মন্ত্রণালয়ে
পাঠানো
হয়েছে।
এক
সপ্তাহ
পর
আরেকজনকে
বদলি
করা
হয়।
ফলে
বাণিজ্যবিষয়ক
নানা
আলোচনায়
আমাদের
সামষ্টিক
সক্ষমতা
কমে
যায়।’
আলোচনা
সভায়
আরও
বক্তব্য
দেন
বাণিজ্য
মন্ত্রণালয়ের
সচিব
মাহবুবুর
রহমান,
রপ্তানি
উন্নয়ন
ব্যুরোর
(ইপিবি)
অতিরিক্ত
সচিব
মো.
আবদুর
রহিম
খান,
বাংলাদেশে
যুক্তরাজ্যের
হাইকমিশনার
সারাহ
কুক,
ইউএনডিপি
বাংলাদেশের
স্থায়ী
প্রতিনিধি
স্টেফান
লিলার,
কান্ট্রি
ইকোনমিক
অ্যাডভাইজার
ওয়েইস
প্যারে
ও
রিসার্চ
অ্যান্ড
পলিসি
ইন্টিগ্রেশন
ফর
ডেভেলপমেন্ট
(র্যাপিড)
চেয়ারম্যান
মোহাম্মদ
আবদুর
রাজ্জাকসহ
প্রমুখ।
এডমিন 















