০৩:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ নভেম্বর ২০২৫, ২৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসন: রুমিন ফারহানা এখন আর ‘বহিরাগত’ নন

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:২৩:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 17

বিএনপির
ঘাঁটি
হিসেবে
পরিচিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২
আসনে
একাদশ
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচনের
আগ
থেকে
প্রতিদ্বন্দ্বিতা
করার
জন্য
মাঠে
নেমেছিলেন
রুমিন
ফারহানা।
এখনো
মাঠে
রয়েছেন
তিনি।
প্রায়
প্রতি
সপ্তাহে
এলাকায়
এসে
গণসংযোগসহ
নানা
সামাজিক
অনুষ্ঠানে
অংশ
নিয়ে
আসছেন।
তবে
দলের
ভেতর
তাঁর
প্রতিপক্ষও
আছে।
তাঁরা
নানা
সময়
রুমিন
ফারহানকে
‘বহিরাগত’
বলে
কটূক্তি
করে
আসছিলেন।
আসনের
সীমানা
পুনর্নির্ধারিত
হওয়ায়
তাঁর

বদনাম
কেটে
গেল।

রুমিন
ফারহানার
বাবা
ভাষাসংগ্রামী
অলি
আহাদ
ছিলেন
বর্তমান
বিজয়নগর
উপজেলার
বুধন্তি
ইউনিয়নের
ইসলামপুর
গ্রামের
বাসিন্দা।
তবে
রুমিন
ফারহানা
বর্তমানে
সরাইল
উপজেলার
শাহবাজপুর
গ্রামের
বাসিন্দা।
গত
আওয়ামী
লীগ
সরকারের
আমলে
গঠিত
বিজয়নগর
উপজেলাটি
একসময়
ছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়া
সদর
উপজেলার
অধীন।
২০১২
সালে
সদর
উপজেলার
বুধন্তী

চান্দুরা
ইউনিয়নসহ
১০টি
ইউনিয়ন
নিয়ে
বিজয়নগর
উপজেলার
যাত্রা
শুরু
হয়।

প্রথম
থেকে
নবম
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচনে
বুধন্তী

চান্দুরা
ইউনিয়ন
দুটি
ছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়া–২
সংসদীয়
আসনের
সঙ্গে।
দশম

একাদশ
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচনে
ইউনিয়ন
দুটি
ছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১
(নাসিরনগর)
আসনের
সঙ্গে।
দ্বাদশ
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচনে
চান্দুরা

বুধন্তী
ইউনয়ন
দুটি
ছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩
আসনের
সঙ্গে।
এবার
সীমানা
নির্ধারণের
মাধ্যমে
ইউনিয়ন
দুটি
ফিরে
এসেছে
পুরোনো
আসনে।

১৯৭৩
সালের
প্রথম
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচনে
কুমিল্লা–২
(বর্তমানে
ব্রহ্মণবাড়িয়া–২)
আসন
থেকে
রুমিন
ফারহানার
বাবা
অলি
আহাদ
আওয়ামী
লীগের
তাহের
উদ্দিন
ঠাকুরের
প্রতিদ্বন্দ্বী
প্রার্থী
হয়েছিলেন।
ওই
বিতর্কিত
নির্বাচনে
তাহের
উদ্দিন
ঠাকুর
নির্বাচিত
হয়েছিলেন।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসন: রুমিন ফারহানা এখন আর ‘বহিরাগত’ নন

আপডেট সময়ঃ ১২:২৩:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

বিএনপির
ঘাঁটি
হিসেবে
পরিচিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২
আসনে
একাদশ
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচনের
আগ
থেকে
প্রতিদ্বন্দ্বিতা
করার
জন্য
মাঠে
নেমেছিলেন
রুমিন
ফারহানা।
এখনো
মাঠে
রয়েছেন
তিনি।
প্রায়
প্রতি
সপ্তাহে
এলাকায়
এসে
গণসংযোগসহ
নানা
সামাজিক
অনুষ্ঠানে
অংশ
নিয়ে
আসছেন।
তবে
দলের
ভেতর
তাঁর
প্রতিপক্ষও
আছে।
তাঁরা
নানা
সময়
রুমিন
ফারহানকে
‘বহিরাগত’
বলে
কটূক্তি
করে
আসছিলেন।
আসনের
সীমানা
পুনর্নির্ধারিত
হওয়ায়
তাঁর

বদনাম
কেটে
গেল।

রুমিন
ফারহানার
বাবা
ভাষাসংগ্রামী
অলি
আহাদ
ছিলেন
বর্তমান
বিজয়নগর
উপজেলার
বুধন্তি
ইউনিয়নের
ইসলামপুর
গ্রামের
বাসিন্দা।
তবে
রুমিন
ফারহানা
বর্তমানে
সরাইল
উপজেলার
শাহবাজপুর
গ্রামের
বাসিন্দা।
গত
আওয়ামী
লীগ
সরকারের
আমলে
গঠিত
বিজয়নগর
উপজেলাটি
একসময়
ছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়া
সদর
উপজেলার
অধীন।
২০১২
সালে
সদর
উপজেলার
বুধন্তী

চান্দুরা
ইউনিয়নসহ
১০টি
ইউনিয়ন
নিয়ে
বিজয়নগর
উপজেলার
যাত্রা
শুরু
হয়।

প্রথম
থেকে
নবম
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচনে
বুধন্তী

চান্দুরা
ইউনিয়ন
দুটি
ছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়া–২
সংসদীয়
আসনের
সঙ্গে।
দশম

একাদশ
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচনে
ইউনিয়ন
দুটি
ছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১
(নাসিরনগর)
আসনের
সঙ্গে।
দ্বাদশ
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচনে
চান্দুরা

বুধন্তী
ইউনয়ন
দুটি
ছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩
আসনের
সঙ্গে।
এবার
সীমানা
নির্ধারণের
মাধ্যমে
ইউনিয়ন
দুটি
ফিরে
এসেছে
পুরোনো
আসনে।

১৯৭৩
সালের
প্রথম
জাতীয়
সংসদ
নির্বাচনে
কুমিল্লা–২
(বর্তমানে
ব্রহ্মণবাড়িয়া–২)
আসন
থেকে
রুমিন
ফারহানার
বাবা
অলি
আহাদ
আওয়ামী
লীগের
তাহের
উদ্দিন
ঠাকুরের
প্রতিদ্বন্দ্বী
প্রার্থী
হয়েছিলেন।
ওই
বিতর্কিত
নির্বাচনে
তাহের
উদ্দিন
ঠাকুর
নির্বাচিত
হয়েছিলেন।