গত
বৃহস্পতিবার
মধ্যরাতে
এই
নিষেধাজ্ঞা
কার্যকর
হলে
দেশজুড়ে
বিশৃঙ্খলা
দেখা
দেয়।
এর
ফলে
ব্যবসা
ও
পর্যটন
খাত
মারাত্মক
ক্ষতির
মুখে
পড়ে।
তা
ছাড়া
প্রবাসে
থাকা
স্বজনদের
সঙ্গে
যোগাযোগের
সুযোগ
বন্ধ
হয়ে
যায়
নাগরিকদের।
এ
নিয়ে
ক্ষোভ-হতাশার
বহিঃপ্রকাশ
ঘটে
গতকাল
রাজধানী
কাঠমান্ডুর
রাজপথে।
সামাজিক
যোগাযোগমাধ্যম
বন্ধের
সরকারি
সিদ্ধান্তের
প্রতিবাদে
রাস্তায়
নেমে
আসেন
কয়েক
হাজার
বিক্ষোভকারী,
যাঁদের
বড়
অংশই
তরুণ।
এই
বিক্ষোভের
পেছনে
সরকারের
বিরুদ্ধে
অসন্তোষও
কাজ
করেছে।
সুবানা
বুদাথোকি
নামের
এক
বিক্ষোভকারী
বিবিসিকে
বলেন,
‘আমি
মনে
করি,
সামাজিক
যোগাযোগমাধ্যম
বন্ধের
চেয়ে
সবার
মনোযোগের
কেন্দ্রে
রয়েছে
দুর্নীতি।
আমরা
আমাদের
দেশকে
ফিরে
পেতে
পাই,
আমি
এসেছি
দুর্নীতি
বন্ধ
করতে।’
বিক্ষোভকারীরা
পুলিশের
প্রতিবন্ধকতা
ভেঙে
পার্লামেন্ট
ভবনে
ঢুকে
পড়ার
চেষ্টা
করলে
সংঘর্ষ
শুরু
হয়।
বিক্ষোভকারীদের
ছত্রভঙ্গ
করতে
লাঠিপেটা,
কাঁদানে
গ্যাস,
রাবার
বুলেট
ও
জলকামান
ব্যবহার
করে
পুলিশ।
একপর্যায়ে
গুলিও
চালানো
হয়।
এডমিন 










