গণসংহতি
আন্দোলনের
প্রধান
সমন্বয়কারী
জোনায়েদ
সাকী
প্রথম
আলোকে
বলেন,
আওয়ামী
লীগ
মুক্তিযুদ্ধ
ও
রাজাকারের
বিভাজন
দিয়ে
রাজনীতি
করার
চেষ্টা
করেছে।
তাদের
ফ্যাসিবাদী
শাসন
জামায়াতকে
দিয়ে
জায়েজ
করতে
চেয়েছে।
তখন
কার্যত
জামায়াত
নিষিদ্ধ
সংগঠন
ছিল।
একদিকে
তারা
নিপীড়িত
হিসেবে
সহানুভূতির
জায়গা
পেয়েছে,
অন্যদিকে
অপ্রকাশ্যে
কাজ
করার
অভিজ্ঞতা
তৈরি
হয়েছে।
এখন
সেটার
সুবিধা
তাদের
কাছে
গেছে।
ডাকসু
নির্বাচনে
চব্বিশের
গণ-অভ্যুত্থানের
নেতৃত্বে
থাকা
বৈষম্যবিরোধী
ছাত্র
আন্দোলনের
নেতাদের
একাংশের
গড়া
গণতান্ত্রিক
ছাত্রসংসদের
নেতারাও
খুব
কম
ভোট
পেয়েছে।
কেন
এমন
হলো,
তা
নিয়েও
নানা
আলোচনা
চলছে।
অনেকে
বলছেন,
গত
এক
বছরে
নানা
বক্তব্য
ও
কর্মকাণ্ডের
কারণে
বৈষম্যবিরোধী
ছাত্র
আন্দোলনের
নেতাদের
কেউ
কেউ
সমালোচনার
মুখে
পড়েছেন।
সে
জায়গায়
ছাত্রশিবির
ছিল
নমনীয়
ও
সতর্ক।
যার
ফলশ্রুতিতে
আন্দোলনের
সূতিকাগার
ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়
থেকে
এর
ফল
তুলে
নিয়েছে
ছাত্রশিবির।
সচেতন
শিক্ষার্থী
সংসদ
নামে
ইসলামী
ছাত্র
আন্দোলনও
ডাকসু
নির্বাচনে
অংশ
নিয়েছে।
এটি
চরমোনাইয়ের
পীরের
দল
ইসলামী
আন্দোলনের
ছাত্রসংগঠন।
ইসলামী
আন্দোলনের
জ্যেষ্ঠ
যুগ্ম
মহাসচিব
গাজী
আতাউর
রহমান
প্রথম
আলোকে
বলেন,
‘এ
নির্বাচনে
জুলাই
চেতনার
সঠিক
প্রতিফলন
হয়েছে।
আমরা
আশা
করি,
বিজয়ের
এ
ধারা
অব্যাহত
থাকবে।’
এডমিন 










