এবার
প্রশ্ন
হলো,
দক্ষিণ
এশিয়ার
করণীয়
কী?
প্রথমে
ব্ল্যাকআউটের
বদলে
সীমিত
ব্যবস্থা
নিতে
হবে,
যেটি
হবে
স্বল্প
সময়ের,
নির্দিষ্ট
পরিসরে
ও
আদালতের
তত্ত্বাবধানে।
প্রতিটি
পদক্ষেপে
প্রমাণ,
সময়সীমা
ও
পর্যালোচনার
শর্ত
থাকতে
হবে।
দ্বিতীয়ত,
আগে
থেকেই
সংকটকালে
তথ্য
দেওয়ার
জন্য
আলাদা
চ্যানেল
তৈরি
করতে
হবে।
সরকার,
সাংবাদিক
আর
ফ্যাক্টচেকার
একসঙ্গে
কাজ
করলে
গুজব
ঠেকানো
সহজ
হবে।
তৃতীয়ত,
জনগণকে
নয়,
অপরাধীদের
নিশানা
করতে
হবে।
প্রতারণা,
ঘৃণাবাদ
আর
উসকানির
নেটওয়ার্ককে
আইনের
আওতায়
আনতে
হবে।
সাধারণ
ব্যবহারকারীর
কণ্ঠ
বন্ধ
করা
যাবে
না।
চতুর্থত,
সংবেদনশীল
সময়ে
সামাজিক
যোগাযোগমাধ্যমের
অ্যালগরিদম
নিয়ন্ত্রণ
করতে
হবে।
নতুন
ভাইরাল
কনটেন্ট
ধীর
করা,
ভুয়া
ছবি-ভিডিওতে
সতর্কবার্তা
দেওয়া
জরুরি।
শিশু
ও
সংখ্যালঘুদের
সুরক্ষা
আগে
নিশ্চিত
করতে
হবে।
ঘৃণামূলক
আক্রমণ
বা
ডিপফেক
কনটেন্ট
দ্রুত
সরাতে
বিশেষ
ব্যবস্থা
থাকতে
হবে।
প্রতিবাদ
দমনে
পুলিশের
আচরণ
হতে
হবে
মানবিক
ও
স্বচ্ছ।
ভিড়
নিয়ন্ত্রণে
গুলি
নিষিদ্ধ
করতে
হবে,
পুলিশের
পোশাকি
পরিচিতি
ও
বডিক্যামের
ব্যবহার
বাধ্যতামূলক
করতে
হবে
এবং
ঘটনার
প্রতিবেদন
সাত
দিনের
মধ্যে
প্রকাশ
করতে
হবে।
এডমিন 










