বিশ্ববিদ্যালয়ের
ছাত্র
সংসদ
নির্বাচন
জাতীয়
রাজনীতির
প্রতিচ্ছবি
না
হলেও
কিছুটা
আভাস
সেখান
থেকে
পাওয়া
যায়,
এ
ব্যাপারে
কোনো
সন্দেহ
নেই।
জুলাই
অভ্যুত্থানের
পর
দেশের
মানুষ
জীবনযাপনে
স্থায়ী
ও
দীর্ঘমেয়াদি
পরিবর্তনের
স্বপ্ন
দেখেছিল।
কেবল
আদর্শের
বুলিতে
কিংবা
রাজনৈতিক
বয়ানে
দেশের
মানুষ
চিরদিন
সন্তুষ্ট
থাকবে,
এমনটা
ভাবার
কোনো
কারণ
নেই।
রাজনৈতিক
দলগুলোকে
তাদের
কাজ
দিয়ে
দেখাতে
হবে,
তারা
পরিবর্তিত
হয়েছে
এবং
সাধারণ
মানুষের
জন্য
তারা
অতীতের
চেয়ে
ভিন্ন
কিছু
করে
দেখাতে
পারবে।
সেখানেই
অনেক
কিছু
শেখার
আছে
নেপালের
বর্তমান
অবস্থা
আর
ডাকসু
নির্বাচনের
ফলাফল
থেকে।
নেপালে
যা
ঘটেছে
২০০৮
সালে,
বাংলাদেশে
সেটা
হয়েছে
২০২৪
সালে।
মানুষ
স্বপ্ন
দেখেছে
নতুন
আশা
নিয়ে
বাঁচার,
নতুনভাবে
বাঁচার।
২০০৮
সালে
নেপালে
নতুন
সংবিধান,
নতুন
রাজনৈতিক
দল—সবই
হয়েছিল;
শুধু
সাধারণ
মানুষের
জন্য
নতুন
একটা
জীবনযাপনের
আয়োজনের
বিষয়টা
কোন
ফাঁকে
যেন
ভুলে
গিয়েছিলেন
রাজনীতিবিদেরা!
চব্বিশ–পরবর্তী
বাংলাদেশেও
সংবিধান,
আইন,
দল,
রাজনীতি,
ইহিতাস
নিয়ে
চর্চার
অন্ত
নেই।
এসব
আলাপ
অপ্রয়োজনীয়
সেটা
বলছি
না।
কিন্তু
এর
সঙ্গে
সঙ্গে
মানুষের
প্রাত্যহিক
জীবনে
যদি
পরিবর্তন
না
আনা
যায়,
তবে
নেপালের
বর্তমান
পরিস্থিতি
বাংলাদেশে
আসতে
১৭
বছর
না–ও
লাগতে
পারে।
বাংলাদেশের
এখনকার
রাজনৈতিক
দল
ও
রাজনীতিবিদদের
উচিত
নিজেদের
ব্যর্থতার
ভার
অন্যের
কাঁধে
না
চাপিয়ে
নতুন
করে
আয়নায়
মুখ
দেখা।
আশা
ছিল,
গত
বর্ষাতেই
কাজটা
শুরু
হবে,
কিন্তু
সেটা
হয়নি।
এ
জন্য
আর
কত
অপেক্ষা
করতে
হবে?
●
মানজুর-আল-মতিন
সুপ্রিম
কোর্টের
আইনজীবী
*মতামত
লেখকের
নিজস্ব
এডমিন 















